যে পদ্ধতিতে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা হবে
স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:
আগামী বছরের (২০২৫ সালের) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে, আর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হবে জুন মাসের শেষের দিকে।
সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে দেশের বড় দুই পাবলিক পরীক্ষা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তারা।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, ‘চলতি বছরের মত আগামী বছরের (২০২৫) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে। সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে এ পরীক্ষা হবে। ঈদুল ফিতরের পর এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি এ পরীক্ষা শুরুর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’
এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে। সেজন্য আগামী ২৭ নভেম্বরের মধ্যে এসএসসির নির্বাচনি বা টেস্ট পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে বলা হয়েছে মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুলগুলোকে।
তপন কুমার সরকার জানিয়েছেন, এসএসসি পরীক্ষার মাস দুয়েক পর জুনের শেষ দিকে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে ২০২৩ সালের সংক্ষিপ্ত বা পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে, সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বরে ও পূর্ণ সময়ে।’
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপকমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক আবুল বাশারও একই তথ্য জানিয়েছেন।
স্বাভাবিক নিয়মে এসএসসি ও এইচএসসিতে প্রতিটি বিষয় বা পত্রের পরীক্ষা হয় তিন ঘণ্টা। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নম্বর বিভাজন অনুযায়ী, প্রতিটি পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে।
বাংলা, অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞান বা ইসলামের ইতিহাসের মত তত্ত্বীয় বিষয়গুলোতে প্রতি পত্রে ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনি ও ৭০ নম্বরের সৃজনশীল প্রশ্ন হবে। তবে ইংরেজির প্রতিটি পত্রে মোট ১০০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষা হবে।
আর পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বা ভূগোলের মত ব্যবহারিক বিষয়গুলোর প্রতি পত্রে ২৫ নম্বরের ব্যবহারিক পরীক্ষা ও ৭৫ নম্বরের তত্ত্বীয় পরীক্ষা হবে। এ বিষয়গুলোতে তত্ত্বীয় অংশে ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনি ও ৫০ নম্বরের সৃজনশীল প্রশ্ন হবে।
মোট তিন ঘণ্টার মধ্যে প্রথম ৩০ মিনিট বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। আর বাকি ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সুযোগ পাবেন পরীক্ষার্থীরা।
|
স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:
আগামী বছরের (২০২৫ সালের) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে, আর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হবে জুন মাসের শেষের দিকে।
সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে দেশের বড় দুই পাবলিক পরীক্ষা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তারা।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, ‘চলতি বছরের মত আগামী বছরের (২০২৫) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে। সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে এ পরীক্ষা হবে। ঈদুল ফিতরের পর এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি এ পরীক্ষা শুরুর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’
এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে। সেজন্য আগামী ২৭ নভেম্বরের মধ্যে এসএসসির নির্বাচনি বা টেস্ট পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে বলা হয়েছে মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুলগুলোকে।
তপন কুমার সরকার জানিয়েছেন, এসএসসি পরীক্ষার মাস দুয়েক পর জুনের শেষ দিকে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে ২০২৩ সালের সংক্ষিপ্ত বা পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে, সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বরে ও পূর্ণ সময়ে।’
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপকমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক আবুল বাশারও একই তথ্য জানিয়েছেন।
স্বাভাবিক নিয়মে এসএসসি ও এইচএসসিতে প্রতিটি বিষয় বা পত্রের পরীক্ষা হয় তিন ঘণ্টা। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নম্বর বিভাজন অনুযায়ী, প্রতিটি পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে।
বাংলা, অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞান বা ইসলামের ইতিহাসের মত তত্ত্বীয় বিষয়গুলোতে প্রতি পত্রে ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনি ও ৭০ নম্বরের সৃজনশীল প্রশ্ন হবে। তবে ইংরেজির প্রতিটি পত্রে মোট ১০০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষা হবে।
আর পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বা ভূগোলের মত ব্যবহারিক বিষয়গুলোর প্রতি পত্রে ২৫ নম্বরের ব্যবহারিক পরীক্ষা ও ৭৫ নম্বরের তত্ত্বীয় পরীক্ষা হবে। এ বিষয়গুলোতে তত্ত্বীয় অংশে ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনি ও ৫০ নম্বরের সৃজনশীল প্রশ্ন হবে।
মোট তিন ঘণ্টার মধ্যে প্রথম ৩০ মিনিট বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। আর বাকি ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সুযোগ পাবেন পরীক্ষার্থীরা।
|
|
|
|
ইবি প্রতিনিধি:
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে প্রকাশ্যে এসেছে ইসলামী ছাত্রশিবির। সোমবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন ওয়ালিউল্লাহ-আল মুকাদ্দাস মিলনায়তনে ঐতিহাসিক পল্টন ট্রাজেডি দিবস উপলক্ষে এই আয়োজন সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ প্রথম প্রকাশ্যে আসে।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সভাপতি এইচ এম আবু মুসা এবং সঞ্চালনা ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সেক্রেটারি মো. মাহমুদুল হাসান। সভার শেষে ২৮শে অক্টোবর আওয়ামী লীগের হামলায় নিহতদের জন্য শাহাদাতের মর্যাদা কামনা করে দোয়া করা হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভাপতির বক্তব্যে এইচ এম আবু মুসা বলেন, ‘শহীদদের আত্মত্যাগ আমাদের প্রেরণার উৎস। তাদের জীবন থেকে আমরা দেশ ও ইসলামের জন্য ত্যাগের শিক্ষা গ্রহণ করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করে আমাদের সকল বৈষম্য দূর করতে হবে এবং ক্যাম্পাসে ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঝিনাইদহ জেলা জামায়াতের আমীর ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য জনাব আলী আজম মো. আবু বকর।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ইতিহাস বর্বরতার ইতিহাস। তাদের পুনরায় ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না, কারণ তারা খুন-গুমের রাজনীতি ফিরিয়ে আনতে চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্র্বতীকালীন সরকারকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।’
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:
এইচএসসি ও সমমানের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। ফলাফলে দেখা যায়, এ বছর দেশের ৬৫টি কলেজ থেকে কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি।
গতবার শূন্য পাস করা কলেজের সংখ্যা ছিল ৪২টি, যা এ বছর বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫টিতে। অর্থাৎ, এবার শূন্য পাস করা কলেজের সংখ্যা ২৩টি বেশি।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টার কিছু আগে স্ব-স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে একযোগে ফলাফল প্রকাশ করা হয়। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির প্রতিবেদন অনুসারে, দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে মোট ১০ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৯ জন পরীক্ষার্থী পাস করেছেন। এ বছর গড় পাসের হার হয়েছে ৭৭.৭৮%।
জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন শিক্ষার্থী।
এ বছর শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। মোট ১ হাজার ৩৮৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সব পরীক্ষার্থী পাস করেছেন। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৯৫৩টি। সে হিসেবে এ বছর শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৪৩৫টি বেড়েছে।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা প্রতিবেদন:
এইচএসসি ও সমমানের ফলাফল একসঙ্গেপ্রকাশ করা হয়েছে। এ ফলাফলে অসন্তুষ্ট শিক্ষার্থীরা তাদের ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবেন। এই আবেদন শুরু হবে আগামীকাল বুধবার (১৬ অক্টোবর) থেকে, চলবে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত।
আজ(১৫ অক্টোবর) মঙ্গলবার আন্তঃশিক্ষা বোর্ড থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। ফলাফলে সন্তুষ্ট না হওয়া শিক্ষার্থীরা প্রতিবারের মতো এবারও বোর্ড চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবে। ফল বোর্ড চ্যালেঞ্জ আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার থেকে এ আবেদন শুরু হয়ে চলবে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা প্রতিবেদন:
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যায়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে বেগম খালেদা জিয়ার ম্যুরাল ও ছবি সম্বলিত নাম ফলক তৈরির প্রতিবাদে মশাল মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার রাত ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে ভাস্কর্য চত্বরে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ম্যুরাল না ফলক, ফলক ফলক, যে ভিসি ম্যুরাল করে, সেই ভিসি মানিনা, লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি, চলবে না চলবে না শ্লোগান দেন।
সমাবেশে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী এ কে এম রাকিব বলেন, গত ১৬ বছর ধরে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার তার বাবার নামে মাজার তৈরি করেছে। আমাদের টাকায় তারা ম্যুরালের রাজনীতি করেছে। আমরা চাই আমাদের ভিসি আমাদের নিয়ে ভাববেন, আমরা কি খাই, কোথায় থাকি এসবের খোঁজ-খবর রাখবেন। অথচ তিনি তা না করে ম্যুরালের রাজনীতি করছেন। আমরা এই ম্যুরালভিত্তিক রাজনীতি, লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি ক্যাম্পাসে চাইনা।
ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ফারুক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাতার নামের ফলক থাকতে পারে। কিন্তু তার কোন ছবি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মেনে নিবে না। হুঁশিয়ার করে বলে দিতে চাই আপনারা ৫ আগস্টের আগের পরিবেশ ভুলে যাবেন না। যারা সে সময় ম্যুরাল কেন্দ্রীক রাজনীতি করেছিল বাংলাদেশের মানুষ তাদের অপমানিত করে দেশ ছাড়া করেছে।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা প্রতিবেদন:
সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ক্লাস শুরু হবে। তবে, প্রথম বর্ষের ক্লাস আজ শুরু হচ্ছে না। প্রথমবর্ষের ক্লাস শুরু হবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় সিন্ডিকেটের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
উপাচার্যের কার্যালয় সংলগ্ন লাউঞ্জে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্ব সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ডিনস কমিটির সুপারিশের আলোকে রোববার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস (প্রথম বর্ষ ব্যতীত অন্য সব বর্ষের) শুরুর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আর ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ক্লাস আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয় ঢাবি কর্তৃপক্ষ।
এছাড়া, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক উন্নয়ন এবং দ্বন্দ্ব নিরসনের লক্ষ্যে বিভাগ, ইনস্টিটিউট, অনুষদ ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে এরই মধ্যে গৃহীত প্রস্তাবনাগুলোর (যার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন) ব্যাপারে সিন্ডিকেট সভাকে অবহিত করা হয়। সিন্ডিকেট সদস্যরা এতে পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেন।
|
|
|
|
আজহারুল ইসলাম:
ছাত্র আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করেছেন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ সিরাজুল ইসলাম।
মঙ্গলবার (১০ আগষ্ট) রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর বরাবর পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর করেন তিনি। বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হলেন। সোমবার কোষাধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবিতে দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে দেয় শিক্ষার্থীরা।
এর আগে গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পরেই শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পদত্যাগ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন, মাভাবিপ্রবির প্রক্টর, পরিবহণ পরিচালক, গ্রন্থাগার পরিচালক, হল প্রভোস্ট সহ অনেক প্রশাসক।আজ আধ্যাপক ড. মো: সিরাজুল ইসলাম ট্রেজারার পদ থেকে পদত্যাগ করে পূর্ববর্তী পদত্যাগকারিদের অনুসরণ করলেন।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা প্রতিবেদন:
পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে মামলা দায়ের করতে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
সোমবার (১২ আগস্ট) বিকেল ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘ক্যাম্পাসে দখলদারিত্বের ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ এবং শেখ হাসিনার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল’ শীর্ষক সমাবেশে এ দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে হাসিনাকে প্রধান আসামি করে এবং অন্যান্য যারা তার সহযোগী ছিল এবং ফ্যাসিজমের যারা সহযোগী ছিল তাদেরকে আসামি করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে হবে।’
উপদেষ্টাদের উদ্দেশ্যে হুশিয়ারী দিয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা অনেক উপদেষ্টাদেরকে দেখেছি খুনীদেরকে পুনর্বাসন করার বক্তব্য দিতে।’
আমরা উপদেষ্টাদেরকে মনে করিয়ে দিতে চাই ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আপনি উপদেষ্টা হয়েছেন। সুতরাং যখন কোনো বক্তব্য দেবেন আপনার সামনে যেন ৫ আগস্টের গণভবনের চিত্রটা মাথায় থাকে। যারা স্বৈরাচারকে পুনর্বাসন করতে চায়, খুনি হাসিনাকে পুনর্বাসনের বক্তব্য দিতে চায়, আমরা ছাত্র জনতা যেভাবে তাদেরকে উপদেষ্টা বানিয়েছি, ঠিক একইভাবে গদি থেকে ছুড়ে নামাতে দ্বিধা করবো না।’
হাসনাত বলেন, ‘আমাদের আন্দোলনকে সার্বজনীন করার জন্য গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য’।
স্বৈরাচারকে উৎখাত করতে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি কিছু কিছু গণমাধ্যম খুনীদের পুনর্বাসনের যড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে।’
আরেক সমন্বয়ক সার্জিস আলম বলেন, ‘আমরা দেখছি আমলাতন্ত্রের বিভিন্ন পর্যায়ে কিছু স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের হায়না এবং শকুনেরা ক্যু করার চিন্তা করছেন। আমরা জানিয়ে দিতে চাই বাংলাদেশের ছাত্র জনতা যখন এক হয়েছে তখন আপনাদের এসব ক্যু লেজ গুটিয়ে পালাবে।’
সমাবেশে ডাকসুর সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক ও আরেক সমন্বয়ক আখতার হোসেন বলেন, ‘হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে কিন্তু দেশে এখনো স্বৈরাচার রয়ে গেছে। সারাদেশে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা যে অপকর্ম চালাচ্ছে আমরা ছাত্রসমাজ সকল অপকর্ম শক্ত হাতে দমন করবো। আমাদের দেশে যারা অমুসলিম আছে তাদের উপর হামলা হতে পারে। আমরা ছাত্রসমাজ তাদের নিরাপত্তায় বুক পেতে দিব। আর সামনে ১৫ আগস্ট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করছে আমরা তাদের ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই সফল হতে দিব না। আমরা মাসের পর মাস রাজপথে থাকবো তবুও আমাদের বিপ্লবকে ব্যর্থ হতে দিব না।’
সমাবেশ শেষে তারা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্য থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ হয়ে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ঘুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশ প্রদক্ষিণ করে।
|
|
|
|
ইবি প্রতিনিধি:
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারসহ ৩ দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষকরা কর্মবিরতি পালন করেছেন।
মঙ্গলবার (২৮ মে) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টা কর্মবিরতির ঘোষণা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। তবে পরীক্ষাসমূহ এই কর্মসূচির আওতামুক্ত ছিল।
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আহ্বানে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তাদের অন্য দুই দাবি হলো- প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভূক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তন।
এর আগে, গত রোববার (২৬ মে) একই দাবিতে মানববন্ধন করেন শিক্ষকরা। আগামী ৪ জুনের মধ্যে সুরাহা না হলে বৃহত্তর কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারা।
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আহ্বানে আমরা কর্মবিরতিত পালন করছি। আমাদের দাবি মানা না হলে আরো কঠোর কর্মসূচিতে যেতে বাধ্য হবো।’
সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের জন্য মাঠে নামিনি। আমরা মাঠে নেমেছি অনাগত শিক্ষকদের জন্য। সার্বজনীন পেনশন নীতিমালা চালু হলে মেধাবীরা শিক্ষকতা পেশায় আগ্রহী হবে না। যত অযোগ্যরা আসবে একটি পক্ষের লাভ হবে। আগামী ৪ জুনের মধ্যে এই নীতিমালার প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার করা না হলে আরো বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
|
|
|
|
ইবি প্রতিনিধি:
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের ১৯৯ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। শুক্রবার (১০ মে) রাত সাড়ে ১০টায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নাসিম আহমেদ জয় মনোনীত হয়েছেন।
এদিকে শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা রাত সাড়ে ১১টায় জিয়া মোড় এলাকা থেকে একটি মিছিল বের করে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। কমিটির অন্য সদস্যরক হলেন- সহ-সভাপতি হিসেবে, তন্ময় সাহা টনি, আল মামুন, ফাহিমুর রহমান সেতু, মোদাচ্ছির খালেক ধ্রুব, মুন্সী কামরুল হাসান অনিক, আরিফুল ইসলাম খান, সুজন কুমার দে, রাকিবুল ইসলাম, নাইমুল ইসলাম জয়, বনি আমিন, মৃদুল হাসান রাব্বী, মামুনুর রশিদ, এহসানুল হক ইশান, তৌফিকুর রহমান তুষার, আবু হুরায়রা, ফাহিম ফয়সাল, রিজওয়ান আল হাসিব (তুহিন), আব্দুর রহিম সরদার, মফিজুর রহমান, আরিফ হাসান, রিজওয়ান উল ইসলাম, শাহেদুল ইসলাম, মুরাদ হোসেন (লালন শাহ হল), মনিরুল ইসলাম জয়, সাইফুল ইসলাম রিয়ন, সঞ্জয় সরকার, রতন রায়, মনজুরুল ইসলাম নাহিদ, পার্থ বিশ্বাস, রাওফুর রহমান তন্ময়, শিমুল খান, সুমন হোসেন, সালমান ওয়াহিদ, হুসাইন মোহাম্মদ বুলবুল, মামুন হোসেন, রুহুল আমিন, অপু রায়, ইসরাফিল ইসলাম সিফাত, নাহিদুজ্জামান, ফয়সাল বাহাদুর জয়, আব্দুল মান্নান মেজবাহ, জয়ন্ত দে, ইনশাদ বিনতে ফিরোজ, রাজু আহমেদ, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, আশিক চন্দ্র দাস, সিয়াম আহমেদ, কামরুজ্জামান শরীফ, রাকিব হোসেন রেদোয়ান, আব্দুল্লাহ, আকিব হাসান রোমিও, সালমান রহমান, মাসুদ রানা, সোহানুর রহমান সিদ্দিকী, আব্দুল্লাহ আল নোমান, আমিনুল ইসলাম, মাজহারুল আবেদিন রনি, ইশতিয়াক আহমেদ রিয়াদ, ইকরামুজ্জামান রকি, আব্দুর রহিম, জায়েদ বিন অপু, রনি আহমেদ, সাদমান সাকিব রিদম, মোস্তা হাবিবুল ইসলাম, সুমন পোদ্দার, নিশানুজ্জামান নিশান, মুহাম্মেদ ইসলাম, সুজন আলী, আরেফিন আন্দালিব প্রান্ত, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, শহিদুর রহমান তামিম।
যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে মুজাহিদুল ইসলাম, সরোয়ার জাহান শিশির, মাসুদ রানা লিংকন, হুসাইন মজুমদার, মেহেদী হাসান হাফিজ, শাহিন আলম, ফজলে রাব্বি হাসান, তরিকুল ইসলাম তরুণ, এস এম আনান, সামিউল ইসলাম ও চৌধুরী ফজলে রাব্বী তাজিম।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জাকির হোসেন, মাইনুল ইসলাম সিদ্দিকী, সোহাগ শেখ, হামিদুর রহমান, মাহমুদুল হাসান বাঁধন, মুর্তুবা রাফিদ হাসান, মিন্টু আলী, লিয়াফাত হোসেন রাকিব, সৌমিক জোয়াদ্দার, আব্দুল্লাহ ইবনে বাদল ও মেজবাহুল ইসলাম।
প্রচার সম্পাদক নাবিল আহমেদ ইমন এবং উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম সিয়াম ও রাসেল আলী, দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন এবং উপ-দপ্তর সম্পাদক আশফাকুর রহমান আসিফ ও হাসিন ইন্তেসাফ অর্প, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ মোঃ আকিব আল হাসান এবং উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক আসিফ উৎস ও গুলহার মাসুদ রানা, শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক নাসিম উদ্দিন মাসুম এবং উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম অভি ও সাইফ জামান জয়, সাংস্কৃতিক সম্পাদক লালচাঁন তালুকদার এবং উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক অনিক কুমার ও রাকিবুল হাসান অভি, সমাজসেবা সম্পাদক আতাউর রহমান রাজু এবং উপ-সমাজসেবা সম্পাদক রিজভী আহমেদ রুপম ও আসিফ আহাম্মেদ, ক্রীড়া সম্পাদক বিজন কৃষ্ণ রয় ও উপ-ক্রীড়া সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মুশফিকুর রহমান ও উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রিফাজুর রহমান, পাঠাগার সম্পাদক এস এম তাসিম মাহমুদ ও উপ-পাঠাগার সম্পাদক ওয়ায়েসুর রহমান প্রাঞ্জল, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মমিনুল ইসলাম জনি ও উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ইমরান আদনান, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আশিক হোসেন ও উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আল আমিন হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাকিল আহমেদ ও উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক কামরুজ্জামান তপু, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক অপূর্ব কর্মকার ও উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আবুনূর হাসান নাহিব, স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সাব্বির হোসেন আকিফ ও উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব, বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক শেখ নাহিয়ান মাহমুদ রিকি ও উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুল খান সানী, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আশিকুর রহমান ডিপলু ও উপ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলী রিয়াজ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন খান ও উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক: আশিক শর্মা, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আশিকুজ্জামান আকাশ ও উপ-গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অনুরাগ চাকমা, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক শাহিন পাশা ও উপ-ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক আদনান রাব্বী, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা বিষয়ক সম্পাদক কে এম সাদমান সরকার ইমন ও উপ-স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা বিষয়ক সম্পাদক রিফাত পারভেজ, গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক সাদিদ খান সাদি ও উপ-গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক এম এঞ্জেল, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আলীম ও উপ-সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক কাজী রাকিন, নাট্য ও বিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক আল আমিন সুইট ও উপ-নাট্য ও বিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক তানভীর আল জুবায়ের তামিম, আপ্যায়ন সম্পাদক আশিকুর রহমান ও উপ-আপ্যায়ন সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম নাঈম, মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক অংকু জোয়াদ্দার সৌমিক ও উপ-মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সাদমান ইরাম, মানব সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক আজিজ মল্লিক ও উপ-মানব সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক ইশতিয়াক আরাফাত, ছাত্রবৃত্তি সম্পাদক স্মরণ খন্দকার ও উপ-ছাত্রবৃত্তি সম্পাদক হৃদয় ইসলাম, কৃষিশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সায়মুম খান ও উপ-কৃষিশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার রাগিব, কর্মসূচি ও পরিকল্পনা সম্পাদক সজিব আহমেদ ও উপ-কর্মসূচি ও পরিকল্পনা সম্পাদক আকিবুর রহমান, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক দিদারুল ও উপ-প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক সাগর আহমেদ, কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক বাপ্পী মোল্লা ও উপ-কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক: মেহেদী জামান দুর্জয়, অটিজম বিষয়ক সম্পাদক আহসানুর রহমান আসিফ ও উপ-অটিজম বিষয়ক সম্পাদক দ্বীপ হালদার, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এস এম সৌরভ শেখ ও উপ-মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক তাসরিফ ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান জীবন ও উপ-মাদ্রাসা শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, কারিগরি শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সুদীপ্ত শাফি উৎস ও উপ-কারিগরি শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ফারহান লাবিব ধ্রুব, ছাত্রী ও নারী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক পিংকি শেখ ও উপ-ছাত্রী ও নারী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস দোলন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বিষয়ক সম্পাদক সাব্বির হাসান ও উপ-টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বিষয়ক সম্পাদক নীরব হোসেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক শিহাব উদ্দিন ও উপ-সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন সৈকত।
এছাড়াও সহ-সম্পাদক পদে হুসাইন তুষার, শাহারিয়ার হিমেল, সুবর্না ইয়াসমিন মিথিলা, নাইমুর রহমান খান তুর্য, লিখন কান্তি দাস, কাইয়ুম রহমান সাফি, মাহবুব হোসেন, রাফায়েল আহমেদ অংকন, তাহমিদ খান আকিব, শাখাওয়াত হোসেন নিলয়, মাহমুদুল হাসান জিহাদী, সোহান ইসলাম, সুজন মাহমুদ, শাহরিয়ার ইমন মেহেদী হাসান। এবং সদস্য হিসেবে সোহানুর রহমান, পিয়াস মোস্তাকিন, হামজা মোহাম্মদ নূর, সাব্বির আহমেদ, মাহমুদুল হাসান সজীব, সাগর আহমেদ ও পাভেল মোল্লা।
সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, দীর্ঘদিন পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নিজেদের পরিচয় পেয়েছে। ইবি শাখার পক্ষ থেকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতির ও সাধারণ সম্পাদকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা প্রতিবেদন:
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের ছুটি শেষে আগামী শনিবার (৪ মে) থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে। আজ বৃহস্পতিবার (২ মে) এ তথ্য জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এমএ খায়ের জানান, তাপপ্রবাহের কারণে অঞ্চলভেদে বিভিন্ন জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের আদেশ দিয়েছিলেন উচ্চ আদালত। শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকছে। আর শনিবার থেকে সপ্তাহে ছয়দিন (শুধু শুক্রবার ছুটি) মাধ্যমিক পর্যায়ের সব প্রতিষ্ঠানে (মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান) শ্রেণিকক্ষে পাঠদান কার্যক্রম চলবে।
স্বাভাবিক শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। তবে এখন কতদিনের জন্য শনিবার শ্রেণিকার্যক্রম চলবে এ বিষয়ে এমএ খায়ের বলেন, এটি সাময়িক। শিখন ঘাটতি পূরণ হলেই শনিবারের সিদ্ধান্ত বদল করা হবে।
রোজার ঈদের টানা ছুটি শেষে গত ২১ এপ্রিল সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা থাকলেও তাপপ্রবাহের কারণে তা সম্ভব হয়নি।
এদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ জানিয়েছেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো আগামী রোববার থেকে খুলবে। আর প্রাক্-প্রাথমিক শ্রেণির কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধই থাকবে। এছাড়া তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলিও (প্রাত্যহিক সমাবেশ) বন্ধ থাকবে।
|
|
|
|
জবি প্রতিনিধি:
কথার যৌক্তিক যুদ্ধে কোনো বিষয়ের ওপর যুক্তি, তথ্য ও উপাত্তের ভিত্তিতে চুলচেরা বিশ্লেষণই হলো বিতর্ক। আর প্রতিপক্ষকে সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা করে যৌক্তিক গঠনমূলক ও প্রজ্ঞাপূর্ণ বিতর্ক উপস্থাপন করাই হচ্ছে একজন বিতার্কিকের প্রধান কাজ। প্রাচীনতম বিতর্কচর্চার এই শিল্পের প্রচার-প্রসারে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্রী হল বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে নিয়মিত চলে তর্ক-বিতর্ক চর্চা। সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে ২৫ তম জাতীয় টেলিভিশন বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৪ এর প্রথম রাউন্ডে সরকারি বাংলা কলেজের বিপক্ষে ৩-০ ব্যালটে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করেছে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের ঢাকা কেন্দ্রে শুক্রবার আয়োজিত প্রথম রাউন্ডে সরকারি বাংলা কলেজের বিতার্কিক দলকে হারায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের `বঙ্গমাতা তার্কিক পরিষদ` দলটি। এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিমের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন দলের সদস্যরা। এসময় উপাচার্য বিতার্কিক দলের সদস্যদের প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সাহায্য-সহযোগিতার আশ্বাস দেন। শুভেচ্ছা বিনিময়কালে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. দীপিকা রাণী সরকার ও হলের ডিবেটিং ক্লাবের মডারেটর ড. বুশরা জামানসহ প্রতিযোগিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিতর্কের বিষয় ছিল ‘সাংস্কৃতিক সংকটই নারী নির্যাতনের প্রধান কারণ’। প্রতিযোগিতায় বিতার্কিকদের মধ্যে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মুনিয়া আক্তার যুথী ও নাঈমা আক্তার রীতা এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী শারমিন সুলতানা নিশি। এদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বিতার্কিক নির্বাচিত হয়েছেন প্রতিযোগিতার পক্ষ দলের দলনেতা শারমিন সুলতানা নিশি।
পাশাপাশি সহযোগী বিতার্কিক হিসেবে ছিলেন শিউলি আক্তার, নাদিয়া ফারহানা তিতলি, রিপা বানু ও আফিয়া আক্তার। বিতার্কিকদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল ডিবেটিং ক্লাবের মডারেটর ড. বুশরা জামান।
অনুভূতি প্রকাশ করে প্রতিযোগিতার পক্ষ দলের দলনেতা ও শ্রেষ্ঠ বিতার্কিক শারমিন সুলতানা নিশি বলেন, বিতর্ক একটি ভালো লাগার জায়গা, ভালোবাসার জায়গা। আর এই ভালোলাগার জায়গায় সফলতা পেলে আনন্দের সীমা থাকে না। আমাদের ছাত্রীহলের ডিবেটিং ক্লাব হলো ভালোবাসার কেন্দ্রস্থল। জয়ী হওয়ার গৌরব অর্জন করার আনন্দ সত্যিই অসাধারণ।
জয়ী দলের বিতার্কিক মুনিয়া আক্তার যুথী বলেন, `এই গৌরব আমাদের ছাত্রীহলের গৌরব, হলের সকল ছাত্রীর গৌরব। আমরা আমাদের সেরাটা দিয়ে বিতর্ক করতে পেরেছি এবং ভাগ্য সহায় ছিল। সর্বোপরি ভিসি ম্যাম, হলের প্রভোস্ট ম্যাম সহ সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।
প্রথম রাউন্ডে জয়ী হবার অনুভূতি জানিয়ে `বঙ্গমাতা তার্কিক পরিষদ` দলের বিতার্কিক নাঈমা আক্তার রিতা বলেন, হলটি প্রতিষ্ঠার পর এবারই প্রথমবারের মতো হলের হয়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছি এবং বিজয় নিয়ে ফিরেছি। এই অর্জন আমাদের জন্য আনন্দের। হলের ডিবেটিং ক্লাব আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবে। পাশাপাশি সামনের দিনগুলোতে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে বলে প্রত্যাশা করছি।
বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল ডিবেটিং ক্লাবের মডারেটর ড. বুশরা জামান বলেন, `আমাদের জয়ী হওয়ার কীর্তি অর্জন করা সকলের জন্য নিঃসন্দেহে গর্বের। জয়ী হয়ে আমাদের ছাত্রীদের তা করে দেখিয়েছে। তাদের সবাই অভিনন্দন। ভবিষ্যতেও তাদের সফলতা কামনা করছি।
এ জয়ে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. দীপিকা রাণী সরকার বলেন, ছাত্রীরা আমার সন্তান তুল্য। তাদের সাফল্য আমি গর্বিত। ছাত্রীদের এমন জয়ে আমি অনেক খুশি, তাদেরকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আশা করি প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হবে ‘বঙ্গমাতা তার্কিক পরিষদ’ দলটি এবং ভবিষ্যতে হলের ডিবেটিং ক্লাবের অর্জনের ঝুলি আরও সমৃদ্ধ হবে।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:
চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হচ্ছে আজ মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) থেকে, চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। এছাড়া বিলম্ব ফি দিয়ে বর্ধিত সময় ২ মে পর্যন্ত ফরম পূরণ করা যাবে।
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী এবার পুনর্বিন্যাসকৃত (সংক্ষিপ্ত) পাঠ্যসূচিতে অনুষ্ঠিত হবে এইচএসসি পরীক্ষা। ২০২৪ সালের এ এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ৩০ জুন।
পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে ফি বাবদ পত্রপ্রতি ১১০ টাকা, ব্যবহারিকের ফি বাবদ পত্রপ্রতি ২৫ টাকা, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্টের ফি বাবদ পরীক্ষার্থীপ্রতি ৫০ টাকা, মূল সনদ বাবদ ১০০ টাকা, বয়েজ স্কাউট ও গার্লস গাইড ফি বাবদ ১৫ টাকা এবং জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ফি বাবদ পরীক্ষার্থীপ্রতি ৫ টাকা নেওয়া হবে।
অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীপ্রতি ১০০ টাকা অনিয়মিত ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। জিপিএ উন্নয়ন ও প্রাইভেট পরীক্ষার্থীদের জন্য ১০০ টাকা তালিকাভুক্তি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। রেজিস্ট্রেশন নবায়ন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫০ টাকা। বিলম্ব ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা।
কেন্দ্র ফি বাবদ প্রত্যেক পরীক্ষার্থীকে ৪৫০ টাকা ও ব্যবহারিক পরীক্ষার ফি বাবদ পরীক্ষার্থীদের পত্রপ্রতি ২৫ টাকা দিতে হবে। আর ব্যবহারিক উত্তরপত্র মূল্যায়ন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ টাকা।
বিজ্ঞান শাখার পরীক্ষার্থীদের মোট ২ হাজার ৬৮০ টাকা এবং মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার জন্য ২ হাজার ১২০ টাকা করে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোনো পরীক্ষার্থীর চতুর্থ বিষয়ে ব্যবহারিক পরীক্ষা থাকলে এ ফির সঙ্গে অতিরিক্ত ১৪০ টাকা যুক্ত হবে। আর মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোনো শিক্ষার্থীর নৈর্বাচনিক বিষয়ে ব্যবহারিক থাকলে বিষয়প্রতি আরও ১৪০ টাকা যোগ হবে।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা প্রতিবেদন:
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এ নিয়োগ দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. মো. ফরহাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশে বলা হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ৩১ (১) ধারা অনুযায়ী ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিনকে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো।
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ১৯৯৯ সালে জাপানের শিগা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রযুক্তি শিক্ষায় মাস্টার্স এবং ২০০২ সালে কিয়োটো ইনস্টিটিউট থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। এছাড়া ২০১৩ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি নেন ড. শরীফ উদ্দিন ।
১৯৯১ সালে চট্টগ্রামের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (বর্তমান চুয়েট) প্রভাষক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে শিক্ষকতা জীবন শুরু করেন অধ্যাপক শরীফ। ১৯৯২ সালে যোগ দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএসই বিভাগে। শিক্ষকতা জীবনে তিনি কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের ইনচার্জসহ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। পাশাপাশি অ্যাকাডেমিক বিভিন্ন বিষয়ে দেশ-বিদেশে নানা ধরনের গবেষণামূলক কাজে যুক্ত ছিলেন বরেণ্য এই অধ্যাপক। এলসেভিয়ার, স্প্রিঞ্জার ও আইইইইসহ বিশ্বখ্যাত জার্নালে দুই শতাধিক গবেষণা প্রবন্ধ রয়েছে তার। এছাড়া জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অসংখ্য কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। ২০০৪ সালে অন্ধদের জন্য তৈরি `ইলেক্ট্রনিক আই` তাকে সিএনএন, বিবিসি, রয়টার্স নিউ ইয়র্ক টাইমস ও জাপান টাইমসসহ বিশ্বখ্যাত মিডিয়া থেকে স্বীকৃতি এনে দেয়। বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবনর ফলস্বরূপ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে দুটি পেটেন্ট রয়েছে শিক্ষায়-গবেষণায় অনন্য এই অধ্যাপকের। ইতোমধ্যে তার অধীনে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী পিএইচডি ও মাস্টার্স ডিগ্রীর রিচার্স থিসিস সম্পন্ন করেছেন।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা প্রতিবেদন:
যৌন নিপীড়নের অভিযোগে অভিযুক্ত জগন্নাথ বিশ^বিদ্যায়ের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একইসাথে বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জুনায়েদ হালিমকে চেয়ারম্যানের পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছে দিয়েছে বিশ^বিদ্যালয় প্রশাসন। অধ্যাপক হালিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ হলো- তিনি ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে অসহযোগিতা করেছেন।
বৃহস্পতিবার বিকালে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিন্ডিকেট সভা শেষে ওই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।
উপাচার্য বলেন, যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলের দেওয়া রিপোর্টে যৌন হয়রানি ও মানসিক নির্যাতন প্রমাণিত হওয়ায় সিন্ডিকেট এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিক্ষকের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর দায়ের করা অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা থাকায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমি এখানে উপাচার্য হয়ে আসার পর আরেকটি তদন্ত বোর্ড গঠন করে দিয়েছি। আশা করি, খুব শীঘ্রই সেই রিপোর্ট আমরা হাতে পাব।
ড. সাদেকা হালিম আরও বলেন, আইন বিভাগের শিক্ষার্থী অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের সাময়িক বহিষ্কার আদেশ নিয়ে সিন্ডিকেট সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে৷ অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, সে বিষয়েও সিন্ডিকেট সদস্যদের অবহিত করা হয়েছে।
এরআগে গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী কাজী ফারজানা মীম বলেন, তাকে যৌন নিপীড়নের ঘটনায় বিচার কাজে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জুনায়েদ হালিম। অভিযুক্ত প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনকে চেয়ারম্যান শেল্টার দিয়ে যাচ্ছেন বলে জানান মীম।
এর আগে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়ন ও বুলিংয়ের অভিযোগ এনে বিচার চেয়ে রাষ্ট্রপতি ও আচার্য বরাবর আবেদন করেন মীম। আবেদনে তিনি বুলিং ও যৌন নিপীড়নের দৃষ্টান্তমূলক বিচারসহ প্রশাসনের জবাবদিহির জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়েছেন।
|
|
|
|
শাবিপ্রবি প্রতিনিধি:
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) শাখা ছাত্রলীগের নতুন সভাপতি হয়েছে খলিলুর রহমান খলিল ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছে সজিবুর রহমান সজিব।
বুধবার (২০ মার্চ) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে সহ-সভাপতি ২৬ জন যুগ্ম সম্পাদক ৮ জন ও সাংগঠনিক সম্পাদক ৮ জনকে মনোনীত করেছেন।
এছাড়া সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন- মামুন শাহ, ফারহান রুবেল, তায়েফ হোসেন, ইশতিয়াক আহমেদ, নাজমুল হুদা শুভ, ইউসুফ হোসেন টিটু, মো. ইয়াসিন আহমেদ, সাজেদুল ইসলাম, রেজাউল হক সিজার, নাজমুল হাসান, আইরিন লিনজা, সৈয়দ মোতাহির আল হাসান, সাইমন আক্তার, সামশেদ সিদ্দিকি সুমন, সাদ্দাম হোসেন পিয়াস, আদিল আহমেদ, সবুজ মিয়া, আরিফুল ইসলাম আরিফ, আকাশ তালুকদার, মো. মনসুর আলম নিরব, আশিকুর রহমান আশিক, শৈশব আহমেদ, হাবিবুর রহমান হাবিব, আল শাহারিয়া, সৈয়দ সাকিবুর রহমান, আফসরো তাসনিমা ঋষিতা।
যুগ্ম সম্পাদক হিসেবে আছেন- ইমামুল হোসেন হৃদয়, মো. সুমন মিয়া, সাজ্জাদ হোসেন, আজিজুল ইসলাম সীমান্ত, জাফর উদ্দিন লাসিম, মো. উজ্জ্বল মিয়া, উজ্জ্বল দাস চিনু ও সাবিহা সাইমুন পুষ্প।
সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আছেন- সাদাত আলম তালুকদার, নূরে আলম শ্রাবণ, লোকমান হোসেন, শাকিল হাওলাদার, আর কে রাকিব আহমেদ , ফারহান হোসেন চৌধুরী আরিয়ান, শুভ সাহা ও অমিত সাহা
এর আগে গতকাল ১৯ মার্চ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের আয়োজনে শাবিপ্রবিতে কর্মী সভা করা হয়।
|
|
|
|
|
|
|