‘বাংলাদেশে শিগগিরই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু হবে’
নিজস্ব প্রতিবেদক :
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বাস্তবায়নে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ ও প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠায় বিএসইসি কাজ করছে। বাংলাদেশে খুব শিগগিরই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু হবে।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসির আয়োজনে ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (কমোডিটি এক্সচেঞ্জ) বিধিমালা, ২০২৩’ এর খসড়া বিধিমালার ওপর মুখ্য প্রাতিষ্ঠানিক অংশীজনদের নিয়ে আয়োজিত কর্মশালায় সমাপনী বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
একটি সুষ্ঠু ও সুস্পষ্ট আইনি কাঠামোর মাধ্যমে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠার বিষয়ে উল্লেখ করে শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ বিনিয়োগের প্ল্যাটফর্ম উপহার দিতে চাই আমরা। এটি বাস্তবায়নে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে এবং চ্যালেঞ্জ ও প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠায় বিএসইসি কাজ করছে। বাংলাদেশে খুব শিগগিরই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু করা হবে।
তিনি বলেন, দেশের আর্থিক বাজারের জন্য কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্মের ধারণাটি নতুন এবং বাংলাদেশের মতো বৃহৎ বাজার বিবেচনায় এদেশে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের সম্ভাবনা অনেক। কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে উন্নয়নের এক নতুন মাত্রা যোগ হবে।
কর্মশালায় বিএসইসির কমিশনার ড. রুমানা ইসলাম বলেন, বাংলাদেশে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশ বিএসইসি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সাধন করতে হবে।
তিনি বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের অবারিত সম্ভাবনা রয়েছে এবং সেই সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সাধন করতে হবে। এজন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সবার সহায়তা কামনা করেন।
কর্মশালায় ‘Commodity Exchange: Prospects and Challenges’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। তিনি ডেরিভেটিভস ও ডেরিভেটিভস মার্কেটের ধারণা, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রোডাক্ট ও তার লেনদেন, বাংলাদেশে কমোডিটি ডেরিভেটিভস মার্কেটের সুযোগ-সম্ভাবনা, এক্সচেঞ্জে কমোডিটি ডেরিভেটিভের ট্রেডিং মেকানিজম, কমোডিটি ডেরিভেটিভসমূহের ট্রেডিংয়ের ক্লিয়ারিং ও সেটলমেন্ট প্রক্রিয়া ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া বাংলাদেশে কমোডিটি ডেরিভেটিভস মার্কেট চালু করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জসমূহ ও তাদের সম্ভাব্য সমাধানসমূহের বিষয়ে আলোকপাত করেন তিনি।
‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (কমোডিটি এক্সচেঞ্জ) বিধিমালা, ২০২৩’ এর খসড়া বিধিমালার সংক্ষিপ্তসার: বিধিমালার প্রথম অধ্যায়ে বিধিমালার সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রয়োগ এবং বিধিমালায় ব্যবহৃত বিভিন্ন টার্মের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায়ে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের দায়িত্বসমূহ, এর নিয়ন্ত্রণ ও পরিপালন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের রেজিস্ট্রেশন সাসপেনশন বা বাতিল এবং এক্সচেঞ্জের হিসাব ও নিরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে বলা রয়েছে।
তৃতীয় অধ্যায়ে ক্লিয়ারিং হাউস ও এর রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে বলা হয়েছে। চতুর্থ অধ্যায়ে কমোডিটি এক্সচেঞ্জে অংশগ্রহণকারী যেমন কমোডিটি ডেরিভেটিভস ব্রোকার ও কমোডিটি অনুমোদিত প্রতিনিধিদের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া এবং রেজিস্ট্রেশন ও নবায়ন ফি সম্পর্কে বলা হয়েছে।
পঞ্চম অধ্যায়ে নিবন্ধিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আচরণের মানদণ্ড ও নিয়ন্ত্রিত ক্রিয়াকলাপের পরিচালনা সম্পর্কে বলা হয়েছে। ষষ্ঠ অধ্যায়ে নিবন্ধিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের হিসাব ও নিরীক্ষার বিষয়ে বলা রয়েছে। সপ্তম অধ্যায়ে ইনসাইডার ট্রেডিং সংক্রান্ত বিধানাবলী সংযোজিত রয়েছে। অষ্টম অধ্যায়ে ফলস ট্রেডিং, বাকেটিং, প্রাইস ম্যানিপুলেশনসহ অন্যান্য বাজার অপব্যবহার সম্পর্কিত বিধানসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে।
নবম অধ্যায়ে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ ও এ বাজারের সুপারভিশন ও ইনভেস্টিগেশন সম্পর্কিত বিধানাবলী সংযোজিত রয়েছে। দশম অধ্যায়ে রেজিস্ট্রারড ব্যক্তিদের কার্যক্রমের নিয়ম ও ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন সম্পর্কিত বিধানসমূহ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া একাদশতম অধ্যায়ে কমিশনের পূর্বানুমতি সাপেক্ষে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন ও গাইডলাইন তৈরির ক্ষেত্রে বিবেচ্য ক্ষেত্রসমূহসহ অন্যান্য বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিএসইসির মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত কর্মশালায় বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন, এক্সপোর্টি প্রমোশন ব্যুরো, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, এফবিসিসিআই, ডিসিসিআই, বিজিএমইএ, ডিএসই, সিএসই, সিডিবিএস, সিসিবিএল, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন, বসুন্ধরা গ্রুপ ও মেঘনা গ্রুপসহ ব্যাংক এবং সংশ্লিষ্ট আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে খসড়া বিধিমালার ওপর প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন বিএসইসির পরিচালক মো. আবুল কালাম ও বিএসইসির উপ-পরিচালক মুহাম্মদ ওয়ারিসুল হাসান রিফাত।
|
নিজস্ব প্রতিবেদক :
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বাস্তবায়নে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ ও প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠায় বিএসইসি কাজ করছে। বাংলাদেশে খুব শিগগিরই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু হবে।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসির আয়োজনে ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (কমোডিটি এক্সচেঞ্জ) বিধিমালা, ২০২৩’ এর খসড়া বিধিমালার ওপর মুখ্য প্রাতিষ্ঠানিক অংশীজনদের নিয়ে আয়োজিত কর্মশালায় সমাপনী বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
একটি সুষ্ঠু ও সুস্পষ্ট আইনি কাঠামোর মাধ্যমে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠার বিষয়ে উল্লেখ করে শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ বিনিয়োগের প্ল্যাটফর্ম উপহার দিতে চাই আমরা। এটি বাস্তবায়নে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে এবং চ্যালেঞ্জ ও প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠায় বিএসইসি কাজ করছে। বাংলাদেশে খুব শিগগিরই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু করা হবে।
তিনি বলেন, দেশের আর্থিক বাজারের জন্য কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্মের ধারণাটি নতুন এবং বাংলাদেশের মতো বৃহৎ বাজার বিবেচনায় এদেশে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের সম্ভাবনা অনেক। কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে উন্নয়নের এক নতুন মাত্রা যোগ হবে।
কর্মশালায় বিএসইসির কমিশনার ড. রুমানা ইসলাম বলেন, বাংলাদেশে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশ বিএসইসি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সাধন করতে হবে।
তিনি বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের অবারিত সম্ভাবনা রয়েছে এবং সেই সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সাধন করতে হবে। এজন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সবার সহায়তা কামনা করেন।
কর্মশালায় ‘Commodity Exchange: Prospects and Challenges’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। তিনি ডেরিভেটিভস ও ডেরিভেটিভস মার্কেটের ধারণা, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রোডাক্ট ও তার লেনদেন, বাংলাদেশে কমোডিটি ডেরিভেটিভস মার্কেটের সুযোগ-সম্ভাবনা, এক্সচেঞ্জে কমোডিটি ডেরিভেটিভের ট্রেডিং মেকানিজম, কমোডিটি ডেরিভেটিভসমূহের ট্রেডিংয়ের ক্লিয়ারিং ও সেটলমেন্ট প্রক্রিয়া ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া বাংলাদেশে কমোডিটি ডেরিভেটিভস মার্কেট চালু করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জসমূহ ও তাদের সম্ভাব্য সমাধানসমূহের বিষয়ে আলোকপাত করেন তিনি।
‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (কমোডিটি এক্সচেঞ্জ) বিধিমালা, ২০২৩’ এর খসড়া বিধিমালার সংক্ষিপ্তসার: বিধিমালার প্রথম অধ্যায়ে বিধিমালার সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রয়োগ এবং বিধিমালায় ব্যবহৃত বিভিন্ন টার্মের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায়ে কমোডিটি এক্সচেঞ্জের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের দায়িত্বসমূহ, এর নিয়ন্ত্রণ ও পরিপালন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের রেজিস্ট্রেশন সাসপেনশন বা বাতিল এবং এক্সচেঞ্জের হিসাব ও নিরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে বলা রয়েছে।
তৃতীয় অধ্যায়ে ক্লিয়ারিং হাউস ও এর রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে বলা হয়েছে। চতুর্থ অধ্যায়ে কমোডিটি এক্সচেঞ্জে অংশগ্রহণকারী যেমন কমোডিটি ডেরিভেটিভস ব্রোকার ও কমোডিটি অনুমোদিত প্রতিনিধিদের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া এবং রেজিস্ট্রেশন ও নবায়ন ফি সম্পর্কে বলা হয়েছে।
পঞ্চম অধ্যায়ে নিবন্ধিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আচরণের মানদণ্ড ও নিয়ন্ত্রিত ক্রিয়াকলাপের পরিচালনা সম্পর্কে বলা হয়েছে। ষষ্ঠ অধ্যায়ে নিবন্ধিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের হিসাব ও নিরীক্ষার বিষয়ে বলা রয়েছে। সপ্তম অধ্যায়ে ইনসাইডার ট্রেডিং সংক্রান্ত বিধানাবলী সংযোজিত রয়েছে। অষ্টম অধ্যায়ে ফলস ট্রেডিং, বাকেটিং, প্রাইস ম্যানিপুলেশনসহ অন্যান্য বাজার অপব্যবহার সম্পর্কিত বিধানসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে।
নবম অধ্যায়ে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ ও এ বাজারের সুপারভিশন ও ইনভেস্টিগেশন সম্পর্কিত বিধানাবলী সংযোজিত রয়েছে। দশম অধ্যায়ে রেজিস্ট্রারড ব্যক্তিদের কার্যক্রমের নিয়ম ও ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন সম্পর্কিত বিধানসমূহ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া একাদশতম অধ্যায়ে কমিশনের পূর্বানুমতি সাপেক্ষে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন ও গাইডলাইন তৈরির ক্ষেত্রে বিবেচ্য ক্ষেত্রসমূহসহ অন্যান্য বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিএসইসির মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত কর্মশালায় বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন, এক্সপোর্টি প্রমোশন ব্যুরো, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, এফবিসিসিআই, ডিসিসিআই, বিজিএমইএ, ডিএসই, সিএসই, সিডিবিএস, সিসিবিএল, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন, বসুন্ধরা গ্রুপ ও মেঘনা গ্রুপসহ ব্যাংক এবং সংশ্লিষ্ট আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে খসড়া বিধিমালার ওপর প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন বিএসইসির পরিচালক মো. আবুল কালাম ও বিএসইসির উপ-পরিচালক মুহাম্মদ ওয়ারিসুল হাসান রিফাত।
|
|
|
|
ফরিদপুর, প্রতিনিধি :
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা থেকে ৫৩ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারিকে আটক করেছে ফরিদপুর র্যাব-০৮। যার আনুমানিক মূল্য ১৩ লাখ টাকা বলে জানিয়েছে র্যাব।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলা সদরের ভাঙ্গা বাজারের নতুন মুরগির হাট এলাকা থেকে ওই দুই মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। পরে তাদের নামে মাদকদ্রব্য আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
তারা হলেন- কুমিল্লা সদর দক্ষিণ থানার ধনপুর এলাকার মৃত ইয়াসিন মিয়ার ছেলে বাহার মিয়া (৫৫) ও একই জেলার চৌদ্দগ্রাম থানার কবরুয়া এলাকার মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে আলমগীর হোসেন সুফল (৩৪)।
শুক্রবার (২৬ মে) দুপুরে আটক দুই কারবারিকে ফরিদপুরের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-০৮ ফরিদপুর ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার কে.এম শাইখ আকতার।
তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি ফরিদপুরের ভাঙ্গা বাজারের নতুন মুরগির হাট এলাকায় মাদকের একটি বিশাল চালান প্রাইভেটকার করে বিক্রির জন্য নিয়ে আসছে। এই তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে আমার নেতৃত্বে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় দুইজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়।
কোম্পানি কমান্ডার বলেন, পরে তল্লাশি চালিয়ে আসামিদের কাছ থেকে ৫৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য ১৩ লাখ টাকা। এছাড়া এ সময় ১টি প্রাইভেটকার, ৩টি মোবাইল এবং ৩টি সিম জব্দ করা হয়।
তিনি আরও বলেন, আটক হওয়া ওই দুই মাদক কারবারি দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে মাদক পরিবহনে করে ফরিদপুর ও শরীয়তপুর এলাকায় বিক্রি করে আসছিলেন।
আটকের পর তাদের ভাঙ্গা থানায় হস্তান্তর করা হয় এবং এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর ৩৬(১) সারণির ১৯ (গ) ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
|
|
|
|
খুলনা, প্রতিনিধি :
পুলিশের ওপর হামলা ও নাশকতার অভিযোগে বিএনপির ৪৯ নেতা-কর্মীসহ অজ্ঞাত ১২০০ থেকে ১৩০০ জনের বিরুদ্ধে খুলনা সদর থানায় পুলিশের মামলা হয়েছে।
শুক্রবার (১৯ মে) রাতে বাদি হয়ে মামলাটি করেন উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) খালিদ উদ্দিন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুন।
এদিন বিকালে খুলনা প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ করতে চাইলে অনমুতি না থাকায় পুলিশ বাধা দেয়। এতে বিএনপি নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। এতে বিএনপির অন্তত ২০ নেতাকর্মী আহত ও বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে বলে অভিযোগ দলটির।
এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারি হেলাল, খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমীর এজাজ খান, সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পীসহ ৪৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১২০০ থেকে ১৩০০ জন বিএনপি নেতাকর্মীর নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত এ ঘটনায় ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান আল মামুন জানান, পুলিশের ওপর হামলা ও নাশকতার অভিযোগে শুক্রবার রাতে মামলাটি করা হয়েছে। এ ঘটনায় ১৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
|
|
|
|
মুজাহিদুল ইসলাম সোহেল, নোয়াখালী :
নোয়াখালীতে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে সোনাইমুড়ী থানার পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত মো.ইউসুফ (৩৭) জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার আমিশাপাড়া ইউনিয়নের বারাহিনগর গ্রামের রফিক উল্যার ছেলে।
বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরের দিকে এসব তথ্য নিশ্চিত করে নোয়াখালীর এসপি মো.শহীদুল ইসলাম। এর আগে, গতকাল বুধবার রাতে ঢাকার মগবাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আসামামিকে সনাক্ত করে ঢাকার মগবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। সে সাজা এড়াতে দীর্ঘ দিন থেকে ছদ্মবেশে আত্মগোপনে ছিল।
গ্রেফতারকৃত আসামি একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এবং ৫ হাজার-টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে অতিরিক্ত ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রাপ্ত আসামি। বৃহস্পতিবার দুপুরে আসামিকে নোয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়।
|
|
|
|
মাসুদ রানা, বিরামপুর:
দিনাজপুরের বিরামপুরে পথেঘাটে, খাল-বিলের পাড়ে, বাড়ির আঙিনাসহ আনাচে কানাচে কাঁচা-পাকা খেজুরের সমাহার। বলা হয়, বছরে দুই ফলন আসে খেজুর গাছে, শীতকালে মিষ্টি সুস্বাদু রস, আর গরমকালে খেজুর ফল।
বিরামপুর বিভিন্ন স্থানে খেজুর গাছে থোকায় থোকায় ঝুলছে খেজুর। তা দেখে প্রতিটি মানুষের চোখ ধাঁধিয়ে যাচ্ছে। এখনো প্রায় ১০ থেকে ১৫ দিন সময় লাগবে খেজুর পাঁকতে। সরকারি সড়কের খেজুর গাছের খেজুরগুলো স্থানীয় ছেলে-মেয়েরা পেড়ে খেতেও শুরু করেছে। এখনই অনেক খেজুরে রঙ ধরেছে। তবে এখনও খাওয়ার উপযোগী হয়নি। পাকলে অনেকেই পাকা খেজুর বাজারেও বিক্রি করবেন।
বিরামপুর খায়েরপাড়া গ্রামের হাফিজুর বলেন, আমার বাড়ির পাশে তিনটি খেজুরের গাছ আছে, বয়স অনেক হয়েছে। তিনটি গাছেই প্রচুর খেজুর ধরেছে। কিছু দিনের মধ্যেই তা পাকবে। কিন্তু গ্রামের ছেলেরা এখনি পেড়ে খেতে শুরু করেছে।
কেটরা হাট বাজারের রাস্তার পাশে খেজুর পাড়ছিল কিশোর শাকিল। সে জানায়, এখনো পাকেনি তাই খেতে একটু কোষ্টা (কষ)।
তোকি পুর গ্রামের হামিদুল বলেন, এখন তো আর আগের মতো খেজুরের গাছ নেই। আমার একটা খেজুরে গাছ হয়েছে, এইবার প্রথম ফল আসছে। অনেক খেজুর ধরেছে, দেখলে মন জুড়িয়ে যায়। আর কয়েক দিন পর খেজুরগুলো পাড়বো।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা প্রতিবেদক : সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২১ এপ্রিল) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচক উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৫.৯৫ পয়েন্ট বা ০.৮৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৬২.৩৬ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১০.৫০ পয়েন্ট বা ০.৭২ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪.২৩ পয়েন্ট বা ০.৫৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৪৬৪.৬২ পয়েন্টে এবং ২ হাজার ৪৭৪.৮০৭পয়েন্টে।
এদিন ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৭৫৪ কোটি ০৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট, যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৪৮ কোটি ১০ লাখ টাকা বেশি।
ডিএসইতে আজ ৩৮০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩০০টির বা ৭৮.৯৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ৫৫টির বা ১৪.৪৭ শতাংশের এবং ২৫টি বা ৬.৫৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
|
|
|
|
অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : লকডাউনের তৃতীয় দিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে-ডিএসইতে মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। বুধবার ডিএসইতে আগের দিনের চেয়ে লেনদেনও বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে-ডিএসইতে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে।
ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২১৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৮২ কোটি ৫২ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৫০৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৪ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৯৯টির, কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০২টি শেয়ার দর।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ-সিএসইতে সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৮২ পয়েন্ট। সূচকটি ১৫ হাজার ৪৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার।
সিএসইতে মোট ২১৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৯টির, দর কমেছে ২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টির।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা রিপোর্ট: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং আরেক শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১১ জানুয়ারি) লেনদেনের শুরুতে উর্ধ্বমুখি প্রবণতায় দিন শুরু করেছে।
প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে দুই বাজারেই সবকটি মূল্য সূচক বেড়েছে। সেই সঙ্গে লেনদেনেও ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। এক ঘণ্টার লেনদেনে ডিএসইতে ৫০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়ে গেছে।
এদিন লেনদেন শুরুতেই ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকায় আধাঘণ্টার মধ্যে ডিএসইর প্রধান সূচক ৫০ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
তবে এরপর সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছুটা কমে। এতে প্রথম ১ ঘণ্টা ২৪ মিনিটের লেনদেনে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৪০ পয়েন্ট। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ বেড়েছে ১৪ পয়েন্ট। আর ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৩৩ পয়েন্ট।
সূচকের বড় উত্থান হলেও ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে তার থেকে বেশি।
লেনদেনে অংশ নেয়া ১২৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দামবৃদ্ধির তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫৩টির। আর ৭১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬২৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৬৯ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেয়া ১৯৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির, কমেছে ৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা ডেস্ক : নতুন বছরের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এক ঘণ্টায় ডিএসইর লেনদেন ছাড়িয়েছে সাড়ে ৯০০ কোটি টাকা। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আজ মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১০৬ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৭৫৮ পয়েন্টে অবস্থান করে।
ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩৫ সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩০৯ ও ২১২৭ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৯৫৯ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এই সময়ে লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬০টির, কমেছে ১৩৩টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৫৭টি কম্পানির শেয়ার দর। বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো- রবি, বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, লংকাবাংলা, লার্ফাজহোলসিম, আইএফআইসি ব্যাংক, এনবিএল, একটিভ ফাইন, ফার্স্ট ব্যাংক ও পাওয়ার গ্রিড।
এদিকে লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১৮৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৭০টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৯টি কম্পানির। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কম্পানি শেয়ারের দর।
স্বাধীন বাংলা/জ উ আহমাদ
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা ডেস্ক: আগামীকাল বৃহস্পতিবার পুঁবিাজারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। সেই হিসেবে আজ (৩০ ডিসেম্বর) ২০২০ সালের শেষ কার্যদিবস অতিক্রম করছে পুঁজিবাজার। চলতি বছরের শেষ কার্যদিবস বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বুধবার লেনদেন শুরুর ১ ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১২৩৪ ও ১৯৪৯ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৬৩ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানি গুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯টির, কমেছে ৮৪টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৬টি কোম্পানির শেয়ার।
বুধবার বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, লংকাবাংলা, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, আইএফআইসি ব্যাংক, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, এডিএন টেলিকম, সাইফ পাওয়ার ও বিএটিবিসি।
এর আগে বুধবার লেনদেন শুরু প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১২ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী থাকে। সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৩৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৫৬৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৮১টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৭টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা অনলাইন: দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ইতিবাচক গতিতে লেনদেন চলছে। আজ সোমবার লেনদেনে শুরুর পর থেকেই উর্ধমুখি গতিতে চলছে লেনদেন। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সোমবার লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৯০ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১৭৫ ও ১৮০০ পয়েন্টে রয়েছে। এসময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ২৮৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
সোমবার এসময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৫টির, কমেছে ৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০৪টি কোম্পানির শেয়ার।
সোমবার বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, জেএমআই সিরিঞ্জ, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স নিটোল ইন্স্যুরেন্স, নর্দান ইন্স্যুরেন্স, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স ও ডোমেনজ।
এদিন লেনদেন শুরু প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১৩ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরও ৪ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৯০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে, লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৩৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৩১ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৪৯টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৫টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
|
|
|
|
অর্থনৈতিক ডেস্ক : দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ-ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ-সিএসইতে মূল্য সূচকের বড় উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে।
সোমবার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে মাত্র ১৫ মিনিটেই ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানেরই শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে।
লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৭২ পয়েন্ট বেড়েছে।
স্বাধীন বাংলা/এআর
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা রিপোর্ট: শেয়ারবাজারের সব তথ্য হাতের মুঠোয় পৌঁছানোর লক্ষ্যে ‘ডিএসই ইনফো’ অ্যাপলিকেশনের উদ্বোধন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। বুধবার বিকেলে মতিঝিলে ডিএসই -তে ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এ অ্যাপলিকেশনের উদ্বোধন করেন।
ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার অধ্যাপক হেলাল উদ্দীন নিজামী, ডিএসই পরিচালক অধ্যাপক কায়কোবাদ, শাকিল রিজভী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বপন কুমার বালা।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা রিপোর্ট: কারিগরি ত্রুটির কারণে রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বন্ধ রয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী সকাল সাড়ে ১০টায় লেনদেন শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শুরু হয়নি। ডিএসই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কারিগরি ত্রুটি ঠিক লেনদেন শুরু করা যাবে বলে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) নিয়ম মাফিক সকাল সাড়ে ১০ টায় লেনদেন শুরু হয়।
|
|
|
|
স্বাধীন বাংলা ডেস্ক : দেশের উভয় বাজারে গতকাল মিশ্র প্রবণতায় শেষ হয়েছে লেনদেন। তবে এদিন উভয় বাজারেই আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গতকাল ডিএসইতে ৩২৫ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে; যা আগের দিনের তুলনায় ৩০ কোটি টাকা বা ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ কম লেনদেন। আগের দিন এ বাজারে ৩৫৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয় ৩১৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৮টির, কমেছে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টির শেয়ার দর। ডিএসইএক্স বা প্রধান মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৪৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১১৬ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৭৬২ পয়েন্টে। টাকার পরিমাণে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা দশ কোম্পানি হচ্ছে- আমান ফিড লিমিটেড, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেড, কেডিএস এক্সেসরিজ লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল, শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি, ইফাদ অটোস এবং বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড। গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ২৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদিন সিএসই সার্বিক সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ২০২ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৩টি কোম্পানির, দর কমেছে ৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির।
|
|
|
|
নিজস্ব প্রতিনিধি: আজ মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রকাশিত কোম্পানির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, উত্তরা ব্যাংকের চলতি হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৬ পয়সা। আগের হিসাব বছরের এই তিন মাসে ইপিএস দাঁড়ায় ৫৯ পয়সা।
প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এই ব্যাংকের ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৯১ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরের একই সময়ে হয় দুই টাকা ৩৯ পয়সা।
চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩২ টাকা ৮৯ পয়সা। তবে আগের বছর সেপ্টেম্বর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি এনএভি দাঁড়ায় ২৯ টাকা ৫৮ পয়সা।
গত এক মাসের মধ্যে এ কোম্পানির শেয়ারের সর্বনিম্ন দাম ছিল ২১ টাকা ২০ পয়সা ও সর্বোচ্চ ২৩ টাকা ৭০ পয়সা। সর্বশেষ আর্থিক প্রতিবেদন ও বাজার দামের ভিত্তিতে এ শেয়ারের দাম-আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৫ দশমিক ৫৪।
|
|
|
|
|
|
|