শুক্রবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৩ বাংলার জন্য ক্লিক করুন
  
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

   আন্তর্জাতিক -
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 
হেনরি কিসিঞ্জার মারা গেছেন

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

মার্কিন বর্ষীয়ান ও বিতর্কিত কূটনীতিক এবং সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার মারা গেছেন। এ সময় তার বয়স হয়েছিল ১০০ বছর ছয় মাস। স্থানীয় সময় বুধবার (২৯ নভেম্বর) কানেকটিকাটে নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান। খবর সিএনএন।

কিসিঞ্জার ছিলেন হার্ভার্ডের একজন অধ্যাপক যিনি পরবর্তী সময়ে রাজনীতিতে নাম লেখান। মার্কিন-সোভিয়েত শীতল যুদ্ধের অন্যতম কারিগর মনে করা হয় তাকে। জার্মান বংশোদ্ভুত মার্কিন নাগরিক বিভিন্ন সময় সেনা সদস্য, গোয়েন্দা কর্মকর্তা, হার্ভাড ছাত্র ও কূটনীতিক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। কিসিঞ্জার বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী।

অনেকের কাছে নন্দিত হলেও কারও কারও কাছে নিন্দিত হয়ে আছেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্ব রাজনীতিতে শান্তির বার্তার বাহক যুক্তরাষ্ট্র তার নেতৃত্বে ফের সর্বোচ্চ শক্তিধর রাষ্ট্রের প্রভাব বলয় নিয়ে সক্রিয় হয় বিশ্বরাজনীতিতে। কোনও সময় নৈতিক কূটনীতির বাহক হলেও কখনও আবার বিভিন্ন দেশে উসকে দিয়েছেন বৈপ্লবিক সংগ্রাম ও ইন্ধন দিয়েছেন সামরিক জান্তা সরকারকে।

কিসিঞ্জারের জন্ম জার্মানির নুরেমবার্গের অদূরে ১৯২৩ সালের ২৭ মে। শরণার্থী হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমানোর পর সেখানে একটি নৈশ স্কুলে ভর্তি করা হয় তাকে। দিনের বেলায় শেভিং ব্রাশ তৈরির কারখানায় কাজ করত সে।

এসময় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘনঘটায় তার উচ্চশিক্ষায় বাধা হয়ে আসে। এ সময় সমরকালীন বিশেষ সেনা হিসেবে কাজে যোগ দেন তিনি। পরে তাকে পদোন্নতি দিয়ে প্রশাসনিক কাজে নিয়ে আসা হয়। এভাবে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় দেয়া যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তার অনুরাগ ও আনুগত্য বাড়তে থাকে।

১৯৬৯ সালে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয়ার পর তাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে তার উচ্চশিক্ষা এ ক্ষেত্রে তাকে নানানভাবে সহায়তা করে।

কূটনীতিতে কিসিঞ্জারের দূরদর্শিতা এবং অভিনব পন্থা তাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। পররাষ্ট্রনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের কোন স্থায়ী বন্ধু কিংবা শত্রু নেই। আছে শুধু জাতীয় স্বার্থ। এমন নীতির মাধ্যমে নৈতিক ও আদর্শিক কূটনীতিকে পাশ কাটিয়ে তিনি হয়ে ওঠেন বাস্তবধর্মী ও জাতীয়তাবাদী পররাষ্ট্রনীতির প্রবর্তক।

হেনরি কিসিঞ্জার মারা গেছেন
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

মার্কিন বর্ষীয়ান ও বিতর্কিত কূটনীতিক এবং সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার মারা গেছেন। এ সময় তার বয়স হয়েছিল ১০০ বছর ছয় মাস। স্থানীয় সময় বুধবার (২৯ নভেম্বর) কানেকটিকাটে নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান। খবর সিএনএন।

কিসিঞ্জার ছিলেন হার্ভার্ডের একজন অধ্যাপক যিনি পরবর্তী সময়ে রাজনীতিতে নাম লেখান। মার্কিন-সোভিয়েত শীতল যুদ্ধের অন্যতম কারিগর মনে করা হয় তাকে। জার্মান বংশোদ্ভুত মার্কিন নাগরিক বিভিন্ন সময় সেনা সদস্য, গোয়েন্দা কর্মকর্তা, হার্ভাড ছাত্র ও কূটনীতিক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। কিসিঞ্জার বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী।

অনেকের কাছে নন্দিত হলেও কারও কারও কাছে নিন্দিত হয়ে আছেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্ব রাজনীতিতে শান্তির বার্তার বাহক যুক্তরাষ্ট্র তার নেতৃত্বে ফের সর্বোচ্চ শক্তিধর রাষ্ট্রের প্রভাব বলয় নিয়ে সক্রিয় হয় বিশ্বরাজনীতিতে। কোনও সময় নৈতিক কূটনীতির বাহক হলেও কখনও আবার বিভিন্ন দেশে উসকে দিয়েছেন বৈপ্লবিক সংগ্রাম ও ইন্ধন দিয়েছেন সামরিক জান্তা সরকারকে।

কিসিঞ্জারের জন্ম জার্মানির নুরেমবার্গের অদূরে ১৯২৩ সালের ২৭ মে। শরণার্থী হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমানোর পর সেখানে একটি নৈশ স্কুলে ভর্তি করা হয় তাকে। দিনের বেলায় শেভিং ব্রাশ তৈরির কারখানায় কাজ করত সে।

এসময় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘনঘটায় তার উচ্চশিক্ষায় বাধা হয়ে আসে। এ সময় সমরকালীন বিশেষ সেনা হিসেবে কাজে যোগ দেন তিনি। পরে তাকে পদোন্নতি দিয়ে প্রশাসনিক কাজে নিয়ে আসা হয়। এভাবে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় দেয়া যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তার অনুরাগ ও আনুগত্য বাড়তে থাকে।

১৯৬৯ সালে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয়ার পর তাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে তার উচ্চশিক্ষা এ ক্ষেত্রে তাকে নানানভাবে সহায়তা করে।

কূটনীতিতে কিসিঞ্জারের দূরদর্শিতা এবং অভিনব পন্থা তাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। পররাষ্ট্রনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের কোন স্থায়ী বন্ধু কিংবা শত্রু নেই। আছে শুধু জাতীয় স্বার্থ। এমন নীতির মাধ্যমে নৈতিক ও আদর্শিক কূটনীতিকে পাশ কাটিয়ে তিনি হয়ে ওঠেন বাস্তবধর্মী ও জাতীয়তাবাদী পররাষ্ট্রনীতির প্রবর্তক।

যুদ্ধাপরাধের জন্য ইসরাইলের বিচার হতে হবে: এরদোয়ান
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

গাজায় ইসরাইলি কতৃপক্ষ যুদ্ধাপরাধ করেছে। ইসরাইলি বাহিনীর বর্বরতা থেকে মসজিদ, হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কোন কিছুই বাদ পড়েনি। টানা দেড় মাসের নৃশংস-বর্বরতায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। এদের মধ্যে সিংহভাগই নারী ও শিশু।

বর্বরতার এই পরিস্থিতিতে গাজায় যুদ্ধাপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক আদালতে ইসরাইলের অবশ্যই বিচার হতে হবে বলে জাতিসংঘের প্রধানকে জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইলকে অবশ্যই আন্তর্জাতিক আদালতে জবাবদিহি করতে হবে বলে প্রেসিডেন্ট এরদোগান মঙ্গলবার জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে বলেছেন। একই সঙ্গে তিনি গাজায় ইসরাইলের আগ্রাসনকে যুদ্ধাপরাধ বলেও অভিহিত করেছেন বলে তুর্কি প্রেসিডেন্সি জানিয়েছে।

রয়টার্স বলছে, বুধবার গাজা ইস্যুতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। সেই বৈঠকের আগে মঙ্গলবার মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান।

তুর্কি প্রেসিডেন্ট ভবন জানিয়েছে, গাজা ইস্যুতে বুধবারের পরিকল্পিত জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের আগে এরদোগান ও গুতেরেস ইসরাইলের বেআইনি হামলার বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রত্যাশা, অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডটিতে মানবিক সহায়তার প্রবেশাধিকার এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তির জন্য প্রচেষ্টা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ফোনকলে প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন- ইসরাইল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চোখের সামনে আন্তর্জাতিক আইন, যুদ্ধের আইন এবং আন্তর্জাতিক মানবিক আইনকে নির্লজ্জভাবে পদদলিত করে চলেছে এবং ইসরাইল যে অপরাধ করেছে, তাতে দেশটিকে অবশ্যই আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে জবাবদিহি করতে হবে।’

তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান নিউইয়র্কে বুধবার অনুষ্ঠিতব্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এই বৈঠকে যোগ দেবেন।

 

মুক্তি পেলেন ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দী
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

১৩ ইসরাইলিসহ ২৫ জন জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে ইসরাইলের কারাগার থেকে ৩৯ ফিলিস্তিনি মুক্তি পেয়েছেন। হামাসের সাথে দখলদার ইসরাইলের ৪ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তসাপেক্ষে এ বন্দী বিনিময় হল।

কাতারের মধ্যস্ততায় চারদিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রথম দিনে উভয়পক্ষের মুক্তিপ্রাপ্তদের সবাই নারী ও শিশু। যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী ইসরাইল থেকে ৩৯ জনের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি।

গতকাল শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চারদিনের যুদ্ধবিরতি শুরু হয়। এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুযায়ী, চারদিনে ৫০ ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তি দেবে হামাস। অন্যদিকে ইসরায়েল ১৫০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে।

ঐুদ্ধবিরতির পর আবারো হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি ইসরাইলের পক্ষ থেকে দেয়া হলেও যুদ্ধবিরতির এ চুক্তি আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

নেতানিয়াহু বলেছেন, সব জিম্মির মুক্তি, হামাসের নির্মূল নিশ্চিত করাসহ ইসরায়েলের সব লক্ষ্য অর্জন না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ থামবে না। তবে, জাতিসংঘের পক্ষ থেকে স্থায়ী সমাধানে যেতে প্রস্তাব করা হয়েছে। জাতিসংঘ বলছে, যুদ্ধে গাজায় মানবিক বিপর্যয় নেমে এসেছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ প্রয়োজন।

তথ্যসূত্র: আল-জাজিরা

গাজায় জাতিসংঘের স্কুলে ইসরাইলি হামলায় নি-হ-ত ২৭
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় বর্বর ইসরাইলিরা এবার জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্কুলে হামলা চালিয়েছে। এতে নিহত হয়েছেন অন্তত ২৭ জন। গাজার স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আজ শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি লাইভ।

বিবিসি লাইভ গাজার স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য প্রকাশ করলেও তারা নিরপেক্ষভাবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এ খবরের সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।

এই স্কুলটিতে বর্বর ইসরাইলি বাহিনী এর আগেও হামলা চালিয়েছিল। এটি তাদের দ্বিতীয় হামলা। গত ২ নভেম্বরে স্কুলটিতে প্রথম হামলা চালায় দখলাদার ইসরাইল।

হামাসের শর্ত মেনে ৪ দিনের যুদ্ধবিরতি ইসরাইলের অনুমোদন
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:
দীর্ঘ দেড় মাস যুদ্ধের পর অবশেষে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার স্বাধীনতাকামী হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি অনুমোদন করেছে ইসরাইল। হামাসের দেয়া শর্ত অনুযায়ী ৪ দিনের যুদ্ধবিরতি অনুমোদন করে নেতানিয়াহুর যুদ্ধকালীন সরকার।

হামাসের হাতে জিম্মি ৫০ জন ইসরাইলির বিনিময়ে ফিলিস্তিনের ১৫০ জন বন্দীকে মুক্তি দেবে ইসরাইল। এ বিষয়ে সম্মত হয়ে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরাইলি সরকার।

একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, ইসরাইল যে ৫০ জন জিম্মিকে এখন নিতে চাচ্ছে তাদের সিংহভাগই নারী ও শিশু।

হামাস যে প্রস্তাব দিয়েছিল, সেখানে ইসরাইলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টির উল্লেখ ছিল। তবে বিবৃতিতে সে ব্যাপারে কিছু উল্লেখ করা হয়নি।

সরকারি একটি সূত্র জানিয়েছে, মঙ্গলবার যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভায় ৫০ জন জিম্মির বিনিময়ে চার দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবটি উত্থাপন করার পর সভার অধিকাংশ সদস্যই সেটির পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন।

পিছু হটছে ইসরাইল, হামাসের সঙ্গে সমঝোতা চায়
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

র্দীঘ দেড় মাস ফিলিস্তিনের গাজা ভূ-খণ্ডের নিয়ন্ত্রণকারী ও স্বাধীনতাকামী হামাস যোদ্ধাদের সাথে সমঝোতায় রাজি হয়েছে ইসরাইল। বর্বর ইসরাইল তাদের আগের অবস্থান থেকে সরে এসেছে। হামাসের বীরদের হাতে বন্দী ইসরাইলী নাগরিকদের মুক্ত করতে এবার হামাসের সঙ্গে সমঝোতায় যেতে হচ্ছে ইসরাইলকে।।

সোমবার ইসরায়েলভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল কানের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

কানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূলত হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের মুক্ত করতেই ইসরাইলের শাসকগোষ্ঠী এই সমঝোতায় আসতে আগ্রহী।

ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হামাস যদি তার হাতে থাকা জিম্মিদের মুক্তি দেয়, তাহলে ইসরাইলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদেরও ছেড়ে দেবে। তারা এখন হামাসের জবাবের অপেক্ষায় রয়েছে। বল এখন হামাসের কোর্টে। হামাস যদি ইতিবাচক সাড়া দেয়, সেক্ষেত্রে সহজেই একটি সমঝোতা হতে পারে।

গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকেও একই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি জানিয়েছিলেন, গাজায় ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্র তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। দু’পক্ষের মধ্যে সমঝোতার একটি পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। আমরা আশা করছি এটি হবে। তবে এখনো অনেক কাজ বাকি রয়ে গেছে।’

উল্লেখ্য, গতমাসের ৭ তারিখ ইসরাইলে অতর্কিত হামলা চালায় স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র যোদ্ধা হামাসের সদস্যরা। ইসরাইলের কঠোর নিরাপত্তাকে ভেদ করে দেশটির অভ্যন্তরে প্রবেশ করে বেশ কিছু সামরিক-বেসামরিক লোকজনকে হত্যা করে হামাস। এ সময় জিম্মি হিসেবে গাজায় ধরে নিয়ে যায় ২৪২ জনকে।

সূত্র: আনাদোলু

 

ভারতীয় সেনা সরিয়ে নিতে বললেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

মালদ্বীপের নতুন প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব গ্রহণ করেই তার দেশ থেকে ভারতীয় সেনা সরিয়ে নিতে বলেছেন। তিনি বলেছেন, মালদ্বীপে কোন বিদেশি সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি থাকবে না। এএফপির বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এ খবর প্রচার করেছে।

খবরে বলা হয়েছে, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘যখন আমাদের সুরক্ষার বিষয়টি আসে, তখন আমি একটা লাল দাগ (রেডলাইন) কেটে দিতে চাই। অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রেও যে লাল সীমানা থাকবে, সেটার সম্মান করবে মালদ্বীপ।’

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, ‘শনিবার (১৮ নভেম্বর) যখন প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে ভারতের মন্ত্রী কিরণ রিজিজুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রেসিডেন্ট, তখন আনুষ্ঠানিকভাবে সেই অনুরোধ (সেনা সরানোর) করেন।’

হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আপাতত মালদ্বীপে ৭০ জনের মতো ভারতীয় জওয়ান আছে। যারা নজরদারি এয়ারক্রাফট এবং রাডারের সুরক্ষা প্রদান করে। সেই সঙ্গে মালদ্বীপের বিশেষ অর্থনৈতিক জোনে সুরক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভারতীয় যুদ্ধাজাহাজ।

উল্লেখ্য, মালদ্বীপের নতুন প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুকে চীনপন্থি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নির্বাচনের আগেই তিনি ভারত বিরোধী এসব মন্তব্য করে ক্ষমতায় এসেছেন।

বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

বিশ^জুড়ে শ্রমিক অধিকারের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। শ্রমিক অধিকারের পক্ষে জোরালো ভূমিকার কথা করে নতুন নীতি ঘোষণা করেছে দেশটি। দেশটি বলছে- বিশ্বজুড়ে শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা, শ্রমিক অধিকারের পক্ষের কর্মী, শ্রমিক সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে যে বা যারা হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করবে তাদেরকে জবাবদিহিতায় নেবে যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা ও ভিসা নিষেধাজ্ঞার মতো ব্যবস্থা নেয়া হবে।

গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের এ সংক্রান্ত একটি বিবৃতি প্রকাশিত হয়েছে সরকারের ওয়েবসাইটে। একই দিনে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও বিশ্বজুড়ে শ্রমিক অধিকারের পক্ষে ঐতিহাসিক এক ঘোষণা দিয়েছেন।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন, বিশ্বজুড়ে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রমিক অধিকার সুরক্ষা ও সম্মানের সঙ্গে অনুমোদন দিতে সরকারসমূহ, শ্রমিক ও ওয়ার্কারদের সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন, নাগরিক সমাজ এবং বেসরকারি খাতের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ রাখবো। এর অর্থ হলো আমাদের সব রাষ্ট্রদূত, বিশ্বজুড়ে দূতাবাসগুলো যারা পরিচালনা করছেন তারা ওয়ার্কার এবং ইউনিয়নগুলোর সঙ্গে কাজ করবেন, যাতে তাদের কণ্ঠের প্রতিফলন ঘটে।

মি. ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, এসব ক্ষেত্রে আমরা বাংলাদেশি গার্মেন্ট শ্রমিক ও অধিকারকর্মী কল্পনা আক্তারের মতো মানুষদের চাই। তিনি বেঁচে আছেন কারণ তার পক্ষে কথা বলেছে মার্কিন দূতাবাস। যখন আমরা আমাদের কণ্ঠস্বরকে, আমাদের এডভোকেসিকে ব্যবহার করি, তখন যারা শ্রম অধিকার নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন তাদের সুরক্ষিত ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আমাদের উদ্যোগ বড় ব্যবধান তৈরি করতে পারে।

ওদিকে হোয়াইট হাউস থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বৃহস্পতিবার প্রথমবার প্রেসিডেন্সিয়াল মেমোরেন্ডামে স্বাক্ষর করেছেন। তাতে বিশ্বজুড়ে শ্রমিক অধিকারের প্রতি তার প্রশাসনের প্রতিশ্রুতির কথা বলা হয়েছে।

এ সম্পর্কে কেন্দ্রীয় বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট এবং এজেন্সিকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, ওয়ার্কার্স এবং শ্রমিক সংগঠনগুলো হলো গণতন্ত্রের মূল রক্ষক। ইতিহাসজুড়ে বর্ণবাদী দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে কমিউনিস্ট পোল্যান্ড, ব্রাজিলের সামরিক শাসন এবং মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থানে গণতন্ত্রপন্থি গণআন্দোলনের মূলে রয়েছে ট্রেড ইউনিয়নগুলো। শ্রমিক অধিকার বিষয়ক সংগঠনগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন তাদের অধিকার এবং নাগরিক সমাজের জায়গা তৈরিতে এবং শ্রমিকদের কথা শোনার বিষয়ে সহায়ক হবে।

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের তফশিল নিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তফশিল ঘোষণার পর গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র তপ্তরের ব্রিফিংকালে প্রশ্নের জবাবে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফশিল ঘোষণার পর আগের বার্তাই পুনঃব্যক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

গতরাতে ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশি এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশে নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা ও বিরোধী কয়েকটি দলের তা প্রত্যাখ্যানের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।

ম্যাথু মিলার বলেন, ‘আগামী নির্বাচন নিয়ে আমরা যে বার্তা দিয়েছি তা এখনো একই আছে। শান্তিপূর্ণভাবে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন—বাংলাদেশের জনগণ যা চায় তাই আমরা চাই।’

যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিস্কার করে তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করি না। একটি দলের বিরুদ্ধে আরেকটি দলের অবস্থানকে সমর্থন করি না।’ ‘আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল সংঘাত এড়িয়ে চলুক ও সংযম পালন করুক এবং শান্তিপূর্ণ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য একসঙ্গে কাজ করুক।’

ভিয়েনা কনভেনশনের কথা উল্লেখ করে ম্যাথু মিলার বলেন, ‘বিদেশে দূতাবাসগুলোতে আমাদের কূটনীতিকদের নিরাপত্তা আমাদের শীর্ষ অগ্রাধিকার। কূটনীতিকদের প্রতি হুমকিকে আমরা খুব গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে থাকি।’

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘কূটনীতিকদের প্রতি সহিংসতা ও সহিংসতার হুমকি অগ্রহণযোগ্য। রাষ্ট্রদূত হাসকে হুমকির বিষয়টি আমরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে বারবার তুলে ধরেছি। ‘আমরা বাংলাদেশ সরকারকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছি, ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী আমাদের কূটনৈতিক মিশন ও কূটনৈতিক কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা স্বাগতিক দেশের দায়িত্ব। আমরা বাংলাদেশ সরকারকে এই বাধ্যবাধকতা পূরণে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানাই।’

 

মসজিদে ইসরাইলি হামলায় নি*হ*ত ৫০
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

বর্বর ইসরাইলি বাহিনী গাজা উপত্যকার আল-সাবরাহ এলাকার একটি মসজিদে হামলা চালিয়েছে। মসজিদে হামলার এ ঘটনায় অন্তত ৫০ জন নিহত ও আহত হয়েছেন আরও অনেকেই।

গতকাল বুধবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম ওয়াফা। খবর আলজাজিরার।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার মধ্যাঞ্চলে আল-সাবরাহ এলাকার একটি মসজিদে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী। হামলায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।

এ ছাড়া দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস এলাকায় একটি টেলিকমিউনিকেশন টাওয়ারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে এক শিশুর প্রাণ গেছে।

চলমান সংঘাতের সূত্রপাত গত ৭ অক্টোবর। ওই দিন ইসরাইলি ভূখণ্ডে হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এর পর পরই গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী।

গাজা উপত্যকায় এক মাসের বেশি সময় ধরে নির্বিচার হামলা চালানো হচ্ছে। হামলায় সাড়ে ১১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

জাতিসংঘে ‘যুদ্ধবিরতি’ প্রস্তাব পাস, ভোট দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

গাজায় হামাস-ইসরাইল যুদ্ধে চরম মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে। যুদ্ধ বিরতি-বন্ধে বিশে^র সকল প্রান্ত থেকে আহ্বান জানালেও ইসরাইল তা কর্ণপাত করছে না। এমন পরিস্থিতিতে মানবিক দিক বিবেচনায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাশ হয়েছে।

গতকাল বুধবার মাল্টা’র উত্থাপন করা প্রস্তাবের পক্ষে নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ভোট দিয়েছেন। কিন্তু ভোট দেয়নি পরিষদের স্থায়ী সদস্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া। তারা ভেটো শক্তিও প্রয়োগ করেনি।

ইসরাইলি বাহিনী ও সশস্ত্র হামাসের যুদ্ধের প্রায় দেড় মাসের মাথায় এই প্রস্তাব পাশ হয়। তবে এর বিরোধিতা করেছে ইসরাইল। খবর আলজাজিরা।

উত্থাপিত প্রস্তাবে, বেশ কয়েক দিনের জন্য গাজা উপত্যকায় সংঘাত বন্ধ ও করিডর খোলার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও তাদের সহযোগীদের পূর্ণাঙ্গ, নিরাপদ ও বাধাবিহীন চলাচলের নিশ্চয়তা দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া গাজায় হামাসের হাতে জিম্মি সব ইসরাইলি ও বিদেশি নাগরিককে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানানো হয়।

এর আগেও গাজা যুদ্ধের ইস্যুতে চারবার বৈঠকে বসেছে নিরাপত্তা পরিষদ। তবে এতদিন ইসরাইলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের বাধায় কোনো প্রস্তাব পাশ হয়নি।

 

ইসরাইলি হামলায় নি-হ-ত হা-মা-সে-র কমান্ডার কে এই আহমেদ মুসা
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:
৭ অক্টোবর হামাসের আচমকা হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে বর্বর ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরাইল। এরপর গাজার স্বাধীনতাকামী প্রতিরোধ যোদ্ধা হামাসের বিরুদ্ধে সর্বাত্ম অভিযান শুরু করে ইসরাইল। প্রবল প্রতিরোধ ও চাপের মধ্যেও গাজায় ব্যাপক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী।

ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, তাদের হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামলা পরিচালনাকারী হামালের নাখবার ইউনিটের কমান্ডার আহমেদ মুসা। ইসরাইল একইভাবে দাবি করছে আহমেদ মুসা এবং প্লাটুন কমান্ডার আমের আলহানদিও নিহত হয়েছেন। খবর রয়টার্সের।

বিবৃতিতে ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী বলেছে, এই নিহতদের মধ্যে হামাসের সশস্ত্র বিভাগ আল কাসেম ব্রিগেডের এলিট শাখা নাখবার কোম্পানি কমান্ডার আহমেদ মুসা এবং প্লাটুন কমান্ডার আমের আলহানদিও রয়েছে।

গাজার উত্তরাঞ্চলীয় শহর জাবালিয়ার জিকিম ঘাঁটিতে অতিসম্প্রতি পরিচালিত এক অভিযানে তারা নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে বিবৃতিতে আইডিএফ বলেছে, ‘পশ্চিম জাবালিয়ায় ইসরাইলি বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন এ দু’জন। এ ছাড়া নিহত ১৯ কমান্ডারের মধ্যে আল কাসেম ব্রিগেডের স্নাইপার শাখার প্রধান মোহাম্মেদ কাহলুতও রয়েছেন বলে জানিয়েছে আইডিএফ।

গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলের ভূখণ্ডে অতর্কিত হামলা চালায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস। জবাবে সেদিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরাইলের বিমানবাহিনী। সেই অভিযান এখনো চলছে। অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে উপত্যকায় অভিযান শুরু করেছে ইসরাইলের স্থলবাহিনীও।

সূত্র: দ্য টাইমস অব ইসরাইল

দৈনিক ৪ ঘন্টা গাজায় হামলা থেকে বিরত থাকবে ইসরাইলি বাহিনী
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

গাজার প্রতিরোধ যোদ্ধা হা*মাস এবং দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। এর মধ্যে গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চল থেকে বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে সেখানে লড়াইয়ে দৈনিক চার ঘণ্টার বিরতিতে রাজি হয়েছে ইসরাইল। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছেন।

কিরবি বলেন, গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের বিরতি শুরুর তিন ঘণ্টা আগে এ বিষয়ে প্রত্যেক দিন ঘোষণা দেওয়া হবে।

ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে গত সোমবার টেলিফোনে হামাস-ইসরাইল যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ওই সময় দুই নেতা গাজায় সাময়িক বিরতির বিষয়ে কথা বলেন। নেতানিয়াহুর সঙ্গে বাইডেনের আলোচনার দুদিন পর বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে গাজায় লড়াইয়ে বিরতিতে ইসরাইলের রাজি হওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

জন কিরবি বলেন, ইসরাইলিরা আমাদের বলেছেন যে, বিরতির সময় গাজার উত্তরাঞ্চলে কোনো সামরিক অভিযান পরিচালনা করা হবে না এবং এই প্রক্রিয়াটি আজ থেকেই শুরু হচ্ছে। আমরা এটা দেখে আনন্দিত, ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী এই পদক্ষেপ বাস্তবায়নে ইচ্ছুক।’

যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের পক্ষে নয় বলে এর আগে বলেছিল। সেখানে যুদ্ধবিরতি দেওয়া হলে হামাস পুনর্গঠিত হওয়ার সুযোগ পাবে।

জন কিরবি বলেন, বিরতির সময় গাজা উপত্যকায় প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তা পরিবহণের অনুমতি থাকবে। পাশাপাশি গাজার বাসিন্দাদের ক্ষতিকর পথ থেকে বেরিয়ে আসতে সহায়তা করবে এই বিরতি।

যুক্তরাষ্ট্রের এই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেছেন, বৃহস্পতিবার গাজায় প্রথম মানবিক বিরতির ঘোষণা দেওয়া হবে। ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ দৈনিক চার ঘণ্টার বিরতি শুরুর নির্ধারিত সময় কমপক্ষে তিন ঘণ্টা আগে ঘোষণা দেবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, তিনি হামাসের হাতে আটক কিছু জিম্মির মুক্তির বিষয়ে আলোচনার জন্য ইসরাইলিদের ‘তিন দিনের বেশি বিরতি’ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। যদিও গাজা উপত্যকায় তিনি সাধারণ যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন।

হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি আরও বলেছেন, উত্তর গাজায় চার ঘণ্টার বিরতি কার্যকরে ইসরাইলের এই সিদ্ধান্ত ‘গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ। আমরা অবশ্যই যতদিন প্রয়োজন হবে, ততদিন এই বিরতি অব্যাহত থাকবে বলে দেখতে চাই।

সূত্র: আলজাজিরা

বাংলাদেশের মানবাধিকার রেকর্ড পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে জাতিসংঘ
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

আগামী ১৩ই নভেম্বর জেনেভায় অনুষ্ঠেয় মিটিংয়ে বাংলাদেশের মানবাধিকার রেকর্ড পরীক্ষা-নিরীক্ষা (এক্সামিন) করবে জাতিসংঘ। এই যাচাইকরণ করবে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কাউন্সিলের ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ (ইউপিআর)। তা ওয়েবসাইটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। এই পর্যালোচনা যাচাই হবে জেনেভায় রুম-২০, প্যালেস ডেস ন্যাশন্স-এ। ১৩ই নভেম্বর স্থানীয় সময় সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২.৩০ পর্যন্ত। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের ওয়েবসাইটে এ তথ্য দেয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ৬ই নভেম্বর থেকে ১৭ই নভেম্বর পর্যন্ত ইউপিআর ওয়ার্কিং গ্রুপ ১৪টি দেশের মানবাধিকার পর্যালোচনা বা রিভিউ করছে। তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় রিভিউ সম্পন্ন হয় যথাক্রমে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে, ২০১৩ সালের এপ্রিলে এবং ২০১৮ সালের মে মাসে। উল্লেখ্য, জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের ৪৭টি সদস্য দেশ নিয়ে গঠিত ইউপিআর ওয়ার্কিং গ্রুপ।

জাতিসংঘের ১৯৩ টি সদস্য দেশের প্রতিটিই একটি দেশের রিভিউতে অংশ নিতে পারে। এতে তিনটি ক্যাটেগরিতে রিভিউ করা হবে। ক. জাতীয় প্রতিবেদন- পর্যালোচনাধীন রাষ্ট্রের দেয়া তথ্য। খ. নিরপেক্ষ মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ও গ্রুপ- যা স্পেশাল প্রসিডিউর নামে পরিচিত, মানবাধিকার চুক্তি বিষয়ক সংস্থা এবং জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থাগুলোর দেয়া রিপোর্টের তথ্য। গ. জাতীয় মানবাধিকার বিষয়ক প্রতিষ্ঠান, আঞ্চলিক সংগঠন ও নাগরিক সমাজের গ্রুপগুলো সহ অন্য অংশীদারদের দেয়া তথ্য।

উল্লেখ্য, ইউপিআর হলো জাতিসংঘের ১৯৩টি রাষ্ট্রের সবার মানবাধিকার পর্যালোচনাকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন। ২০০৮ সালের এপ্রিলে প্রথম এর মিটিং হয়। তারপর থেকে ১৯৩ টি সদস্য রাষ্ট্রের পর্যালোচনা করা হয়েছে তিনবার। রাষ্ট্রগুলো পূর্বের শুনানিতে যেসব সুপারিশ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা সাম্প্রতিক মানবাধিকার রিপোর্টে কতটা বাস্তবায়ন হয়েছে তা যাচাই করে দেখা হবে। এতে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন আইন, বিচার ও পার্লামেন্ট বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। বাংলাদেশের পর্যালোচনাকারী হিসেবে যে তিনটি দেশ র‌্যাপোর্টিউর হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করেছে তারা হলো কিউবা, পাকিস্তান ও রোমানিয়া। এতে বাংলাদেশের জন্য যেসব সুপারিশ করবে ইউপিআর ওয়ার্কিং গ্রুপ তা বুধবার, ১৫ই নভেম্বর স্থানীয় সময় বিকাল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে গৃহীত হওয়ার শিডিউল আছে।

 


সূত্র: মানবজমিন

কৌশল বদল করে ইসরাইলে হা*মলা চালাচ্ছে হা*মাস
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

বর্বর ইসরাইলি বাহিনীর বিরুদ্ধে নতুন কৌশল অবলম্বন করে প্রতিরোধ হা*মলা করে যাচ্ছে হামাস। গাজার পাশপাশি এবার লেবানন থেকেও ইসরাইলে হা*মলা চালাচ্ছে হা*মাসের যোদ্ধারা। সোমবার টেলিগ্রামে এক বিবৃতিতে হা*মাসের কাসাম ব্রিগেডের লেবানন শাখা এক বার্তায় এসব কথা বলেন। খবর আলজাজিরার।

আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরাইলি হা*মলার জবাবে দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরাইলে সিরিজ রকেট নিক্ষেপ করা হয়েছে বলে ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হা*মাসের সশস্ত্র শাখা জানিয়েছে। হামাসের কাসাম ব্রিগেডের লেবানন শাখা বলেছে, তারা উত্তর ইসরাইলি শহর নাহারিয়া এবং হাইফা শহরের দক্ষিণ উপকণ্ঠে ১৬টি রকেট নিক্ষেপ করেছে।

কাসাম ব্রিগেডস বলেছে, গাজায় আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে ইসরাইলি আগ্রাসন ও গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ হিসেবে এসব রকেট নিক্ষেপ করা হয়েছে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ, গত ৭ অক্টোবর থেকে নিরলস ইসরাইলি বিমান হা*মলায় এখন পর্যন্ত ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।

যদিও এক মাস আগে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে গাজাকে লক্ষ্য করে এখনো পর্যন্ত ইসরাইলি হামলা চলছে, তারপরও লেবাননের সাথে ইসরাইলের সীমান্তেও উত্তেজনা বিরাজ করছে। যেখানে শক্তিশালী ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহসহ বেশ কয়েকটি সশস্ত্র গোষ্ঠী প্রায় এক মাস ধরে ইসরাইলি বাহিনীর সঙ্গে গুলি বিনিময় করে চলেছে।

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্নের সিদ্ধান্ত, ইসরাইল থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করল তুরস্ক
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক:

ব*র্বর ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ গাজায় নির্বিচারে হামলা অব্যাহত রাখায়, ইহুদিবাদী এই দেশ থেকে নিজেদের রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে তুরস্ক। একইসঙ্গে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে তুরস্ক।

গতকাল শনিবার তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেয়।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রাষ্ট্রদূত ওজকান তোরোনলারকে ফিরে আসতে বলা হয়েছে- ‘গাজায় ইসরাইলের অব্যাহত হামলায় সৃষ্টি মানবিক বিপর্যয়’ নিয়ে আলোচনা করার জন্য। এ ছাড়া গাজায় যুদ্ধবিরতিতে রাজি না হওয়ায়ও রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তুর্কি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

হামাস-ইসরাইল যুদ্ধ নিয়ে তুরস্কের সঙ্গে আলোচনা করতে রাজধানী আঙ্কারায় যাওয়ার কথা রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেনের। মার্কিন মন্ত্রীর সফরের আগ মুহূর্তে ইসরাইল থেকে রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে তুরস্ক।

২০১০ সাল থেকে তুরস্ক ও ইসরাইলের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ইসরাইলের সঙ্গে সেসব দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা চালাচ্ছিল আঙ্কারা। কিন্তু গত মাসে হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর সব কিছু পাল্টে যায়।

মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে ইসরাইলের সবচেয়ে বেশি সমালোচনা করেছে তুরস্ক। দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান সাম্প্রতিক জনসভা ও সংবাদ সম্মেলনগুলোতে ইসরাইলের কঠোর সমালোচনা করেছেন।

শনিবার তিনি জানান, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন তারা। তিনি বলেন, ‘নেতানিয়াহুর সঙ্গে আমরা আর কোনো কথা বলি না। আমরা তাকে বাদ দিয়ে দিয়েছি।’

সূত্র: এএফপি


   Page 1 of 247
     আন্তর্জাতিক
হেনরি কিসিঞ্জার মারা গেছেন
.............................................................................................
যুদ্ধাপরাধের জন্য ইসরাইলের বিচার হতে হবে: এরদোয়ান
.............................................................................................
মুক্তি পেলেন ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দী
.............................................................................................
গাজায় জাতিসংঘের স্কুলে ইসরাইলি হামলায় নি-হ-ত ২৭
.............................................................................................
হামাসের শর্ত মেনে ৪ দিনের যুদ্ধবিরতি ইসরাইলের অনুমোদন
.............................................................................................
পিছু হটছে ইসরাইল, হামাসের সঙ্গে সমঝোতা চায়
.............................................................................................
ভারতীয় সেনা সরিয়ে নিতে বললেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
.............................................................................................
বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
.............................................................................................
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের তফশিল নিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
.............................................................................................
মসজিদে ইসরাইলি হামলায় নি*হ*ত ৫০
.............................................................................................
জাতিসংঘে ‘যুদ্ধবিরতি’ প্রস্তাব পাস, ভোট দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া
.............................................................................................
ইসরাইলি হামলায় নি-হ-ত হা-মা-সে-র কমান্ডার কে এই আহমেদ মুসা
.............................................................................................
দৈনিক ৪ ঘন্টা গাজায় হামলা থেকে বিরত থাকবে ইসরাইলি বাহিনী
.............................................................................................
বাংলাদেশের মানবাধিকার রেকর্ড পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে জাতিসংঘ
.............................................................................................
কৌশল বদল করে ইসরাইলে হা*মলা চালাচ্ছে হা*মাস
.............................................................................................
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্নের সিদ্ধান্ত, ইসরাইল থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করল তুরস্ক
.............................................................................................
যুক্তরাষ্ট্রকে হা*মাসের কঠিন হুশিয়ারি
.............................................................................................
যুক্তরাষ্ট্রের লুইস্টনে বন্দুক হামলায় ২২ জনের প্রাণহানি
.............................................................................................
গাজায় স্থল অভিযানে গিয়ে প্রাণ হারালেন ইসরাইলি সেনা
.............................................................................................
ফিলিস্তিন ইস্যুতে সৌদি আবর-ইসরাইল মুখোমুখি
.............................................................................................
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদি নেত্রিকে হ*ত্যা
.............................................................................................
পশ্চিমতীরে মসজিদে ইসরাইলি হামলা, নি*হত ১
.............................................................................................
লেবানন সীমান্তে হিজবুল্লাহর হামলায় ইসরাইলি সেনা নি*হত
.............................................................................................
বাংলাদেশে ভ্রমণে নাগরিকদের সতর্ক করল ইসরাইল
.............................................................................................
‘মার্কিন সামরিক ঘাটি আস্ত রাখা হবে না’
.............................................................................................
গাজায় ইসরাইলি হামলায় নি*হত ৩০
.............................................................................................
‘গণহত্যা’ বন্ধে ইসরাইলকে এরদোয়ানের আহ্বান
.............................................................................................
গাজায় খাদ্য, পানি ও ওষুধ প্রবেশে বাধা দেবে না ইসরাইল
.............................................................................................
শক্তি বাড়ছে হামাসের, যুক্ত হচ্ছে পশ্চিম তীর
.............................................................................................
গাজায় হাসপাতালে হামলা, নি*হত ৫ শতাধিক
.............................................................................................
গাজার হাসপাতালে গণহত্যা, ক্ষুব্ধ আব্বাস বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক বাতিল করে দিলেন
.............................................................................................
যুদ্ধে হামাসের জ্যেষ্ঠ কমান্ডার আয়মান নোফাল নিহত
.............................................................................................
যুদ্ধের মধ্যেই বুধবার ইসরাইল যাচ্ছেন বাইডেন
.............................................................................................
জেনে নিন হামাসের আদ্যোপান্ত
.............................................................................................
গাজায় গণহত্যা চলছে: আরব নেতাদের সঙ্গে এরদোগানের আলোচনা
.............................................................................................
ইসরাইলের রাস্তায় রাস্তায় ম*র*দে*হ, হা*মা*সের হামলায় নি*হ*ত ৬ শতাধিক
.............................................................................................
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৩২০
.............................................................................................
ইসরাইলে বৃষ্টির ন্যায় রকেটে ছুড়েছে হামাস
.............................................................................................
সিরিয়ায় মিলিটারি একাডেমিতে ড্রোন হামলা, নিহত শতাধিক
.............................................................................................
সিকিমে আকস্মিক বন্যা, ২৩ ভারতীয় সেনা নিখোঁজ
.............................................................................................
ইতালিতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২১
.............................................................................................
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এই প্রথম অনাস্থা ভোটে ক্ষমতা হারালেন স্পিকার
.............................................................................................
কুয়েতে ৯ মাসে সড়কে ২২৫ জনের প্রাণহা-নি
.............................................................................................
জিম্বাবুয়েতে সোনার খনি ধসে নিহত ৬
.............................................................................................
ইরাকে বিয়ের অনুষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ডে নিহত শতাধিক
.............................................................................................
চীনে কয়লা খনিতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৬
.............................................................................................
সুদানে সংঘাত অব্যাহত, খার্তুমে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
.............................................................................................
ব্রাজিলে প্লেন বিধ্বস্ত, নিহত ১৪
.............................................................................................
নাইজারে জিম্মি ফরাসি রাষ্ট্রদূত, জানালেন ম্যাক্রোঁ
.............................................................................................
মরক্কোয় ভূমিকম্পে প্রাণহানি ২ হাজার ছাড়াল
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
    2015 @ All Right Reserved By dailyswadhinbangla.com

Developed By: Dynamic Solution IT